sura yasin bangla 2025 free | সূরা ইয়াসিন বাংলা
সূরা ইয়াসিন | সুরা ইয়াসিন | sura yasin bangla | surah yasin bangla
সূরা ইয়াসিন, সুরা ইয়াসিন, sura yasin bangla, surah yasin bangla, সুরা ইয়াসিন বাংলা, সুরা ইয়াসিন বাংলা অনুবাদ সহ, সুরা ইয়াসিন বাংলা উচ্চারণ ইত্যাদি লিখে যার আমাদের টাইম অফ বিডি তে চলে আসছেন, আপনাদের জানাই আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ। আমার দ্বীনী ভাই ও বোনেরা আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও আপনাদের দোয়া ও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। প্রিয় ভাই ও বোনেরা আজ আমি আপনাদের মাঝে নিয়ে আসলাম:- বাংলা ইয়াসিন সূরা, সুরা ইয়াসিন বাংলা, সূরা ইয়াসিন বাংলা, সুরা ইয়াসিন বাংলা লেখা, সূরা ইয়াসিন বাংলা লেখা, ইয়াসিন বাংলা, ইয়াসিন সূরা বাংলা লেখা, সূরা ইয়াসিন বাংলা লেখা ছবি।তো দেরি না করে আসুন আমরা পড়া শুরু।
বাংলা ইয়াসিন সূরা | সুরা ইয়াসিন বাংলা | ইয়াসিন বাংলা
সিরিয়াল | নাম (বাংলায়) | নামের অর্থ (বাংলায়) |
---|---|---|
১ | ইয়া-ছীন। | ইয়া-সীন |
২ | ওয়াল কুরআ-নিল হাকীম। | প্রজ্ঞাময় কোরআনের কসম। |
৩ | ইন্নাকা লামিনাল মুরছালীন। | নিশ্চয় আপনি প্রেরিত রসূলগণের একজন। |
৪ | ‘আলা-সিরাতিম মুছতাকীম। | সরল পথে প্রতিষ্ঠিত। |
৫ | তানঝীলাল ‘আঝীঝির রাহীম। | কোরআন পরাক্রমশালী পরম দয়ালু আল্লাহর তরফ থেকে অবতীর্ণ, |
৬ | লিতুনযিরা কাওমাম্মাউনযিরা আ-বাউহুম ফাহুম গা-ফিলূন। | যাতে আপনি এমন এক জাতিকে সতর্ক করেন, যাদের পূর্ব পুরুষগণকেও সতর্ক করা হয়নি। ফলে তারা গাফেল। |
৭ | লাকাদ হাক্কাল কাওলু‘আলাআকছারিহিম ফাহুম লা-ইউ’মিনূন। | তাদের অধিকাংশের জন্যে শাস্তির বিষয় অবধারিত হয়েছে। সুতরাং তারা বিশ্বাস স্থাপন করবে না। |
৮ | ইন্না- জা‘আলনা-ফী আ‘না-কিহিম আগলা-লান ফাহিয়া ইলাল আযকা-নি ফাহুম মুকমাহূন। | আমি তাদের গর্দানে চিবুক পর্যন্ত বেড়ী পরিয়েছি। ফলে তাদের মস্তক উর্দ্ধমুখী হয়ে গেছে। |
৯ | ওয়া জা‘আল না-মিম বাইনি আইদীহিম ছাদ্দাওঁ ওয়া মিন খালফিহিম ছাদ্দান ফাআগশাইনা-হুম ফাহুম লা-ইউবসিরূন। | আমি তাদের সামনে ও পিছনে প্রাচীর স্থাপন করেছি, অতঃপর তাদেরকে আবৃত করে দিয়েছি, ফলে তারা দেখে না। |
১০ | ওয়া ছাওয়াউন ‘আলাইহিম আ আনযারতাহুম আম লাম তুনযিরহুম লা-ইউ’মিনূন। | আপনি তাদেরকে সতর্ক করুন বা না করুন, তাদের পক্ষে দুয়েই সমান; তারা বিশ্বাস স্থাপন করবে না। |
১১ | ইন্নামা-তুনযিরু মানিত্তাবা‘আযযিকরা ওয়া খাশিয়াররাহমা-না বিলগাইবি ফাবাশশিরহু বিমাগফিরাতিওঁ ওয়া আজরিন কারীম। | আপনি কেবল তাদেরকেই সতর্ক করতে পারেন, যারা উপদেশ অনুসরণ করে এবং দয়াময় আল্লাহকে না দেখে ভয় করে। অতএব আপনি তাদেরকে সুসংবাদ দিয়ে দিন ক্ষমা ও সম্মানজনক পুরস্কারের। |
১২ | ইন্না-নাহনুনুহয়িল মাওতা-ওয়া নাকতুবুমা-কাদ্দামূওয়া আ-ছা-রাহুম ওয়া কুল্লা শাইয়িন আহসাইনা-হু ফীইমা-মিম মুবীন। | আমিই মৃতদেরকে জীবিত করি এবং তাদের কর্ম ও কীর্তিসমূহ লিপিবদ্ধ করি। আমি প্রত্যেক বস্তু স্পষ্ট কিতাবে সংরক্ষিত রেখেছি। |
১৩ | ওয়াদরিব লাহুম মাছালান আসহা-বাল কারইয়াহ । ইযজাআহাল মুরছালূন। | আপনি তাদের কাছে সে জনপদের অধিবাসীদের দৃষ্টান্ত বর্ণনা করুন, যখন সেখানে রসূল আগমন করেছিলেন। |
১৪ | ইয আরছালনা ইলাইলিমুছনাইনি ফাকাযযাবূহুমা-ফা‘আঝঝাঝনা-বিছা-লিছিন ফাকালূইন্নাইলাউকুম মুরছালূন। | আমি তাদের নিকট দুজন রসূল প্রেরণ করেছিলাম, অতঃপর ওরা তাদেরকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করল। তখন আমি তাদেরকে শক্তিশালী করলাম তৃতীয় একজনের মাধ্যমে। তারা সবাই বলল, আমরা তোমাদের প্রতি প্রেরিত হয়েছি। |
১৫ | কা-লূমাআনতুম ইল্লা-বাশারুম মিছলুনা- ওয়ামাআনঝালাররাহমা-নুমিনশাইয়িন ইন আনতুম ইল্লা-তাকযিবূন। | তারা বলল, তোমরা তো আমাদের মতই মানুষ, রহমান আল্লাহ কিছুই নাযিল করেননি। তোমরা কেবল মিথ্যাই বলে যাচ্ছ। |
১৬ | কা-লূরাব্বুনা-ইয়া‘লামুইন্না-ইলাইকুম লামুরছালূন। | রাসূলগণ বলল, আমাদের পরওয়ারদেগার জানেন, আমরা অবশ্যই তোমাদের প্রতি প্রেরিত হয়েছি। |
১৭ | ওয়ামা-‘আলাইনাইল্লাল বালা-গুল মুবীন। | পরিস্কারভাবে আল্লাহর বাণী পৌছে দেয়াই আমাদের দায়িত্ব। |
১৮ | কা-লূইন্না-তাতাইয়ারনা বিকুম লাইল্লাম তানতাহূলানারজুমান্নাকুম ওয়ালাইয়ামাছছান্নাকুম মিন্না-‘আযা-বুন আলীম। | তারা বলল, আমরা তোমাদেরকে অশুভ-অকল্যাণকর দেখছি। যদি তোমরা বিরত না হও, তবে অবশ্যই তোমাদেরকে প্রস্তর বর্ষণে হত্যা করব এবং আমাদের পক্ষ থেকে তোমাদেরকে যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি স্পর্শ করবে। |
১৯ | কা-লূতাইরুকুম মা‘আকুম আইন যুক্কিরতুম বাল আনতুম কাওমুম মুছরিফূন। | রসূলগণ বলল, তোমাদের অকল্যাণ তোমাদের সাথেই! এটা কি এজন্যে যে, আমরা তোমাদেরকে সদুপদেশ দিয়েছি? বস্তুতঃ তোমরা সীমা লংঘনকারী সম্প্রদায় বৈ নও। |
২০ | ওয়াজাআ মিন আকসাল মাদীনাতি রাজুলুইঁ ইয়াছ‘আ- কা-লা ইয়াকাওমিত্তাবি‘উল মুরছালীন। | অতঃপর শহরের প্রান্তভাগ থেকে এক ব্যক্তি দৌড়ে এল। সে বলল, হে আমার সম্প্রদায় তোমরা রসূলগণের অনুসরণ কর। |
২১ | ইত্তাবি‘ঊ মাল্লা-ইয়াছআলুকুম আজরাওঁ ওয়া হুম মুহতাদূন। | অনুসরণ কর তাদের, যারা তোমাদের কাছে কোন বিনিময় কামনা করে না, অথচ তারা সুপথ প্রাপ্ত। |
২২ | ওয়া মা-লিয়া লাআ‘বুদুল্লাযী ফাতারানী ওয়া ইলাইহি তুর জা‘উন। | আমার কি হল যে, যিনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন এবং যার কাছে তোমরা প্রত্যাবর্তিত হবে, আমি তাঁর এবাদত করব না? |
২৩ | আআত্তাখিযুমিন দুনিহীআ-লিহাতান ইয়ঁইউরিদনির রাহমা-নুবিদু ররিল লা-তুগনি ‘আন্নী শাফা-‘আতুহুম শাইআওঁ ওয়ালা-ইউনকিযূন। | আমি কি তাঁর পরিবর্তে অন্যান্যদেরকে উপাস্যরূপে গ্রহণ করব? করুণাময় যদি আমাকে কষ্টে নিপতিত করতে চান, তবে তাদের সুপারিশ আমার কোনই কাজে আসবে না এবং তারা আমাকে রক্ষাও করতে পারবে না। |
২৪ | ইন্নী ইযাল্লাফী দালা-লিম্মুবীন। | এরূপ করলে আমি প্রকাশ্য পথভ্রষ্টতায় পতিত হব। |
২৫ | ইন্নীআ-মানতুবিরাব্বিকুম ফাছমা‘ঊন। | আমি নিশ্চিতভাবে তোমাদের পালনকর্তার প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করলাম। অতএব আমার কাছ থেকে শুনে নাও। |
২৬ | কীলাদ খুলিল জান্নাতা কা-লা ইয়া-লাইতা কাওমী ইয়া‘লামূন। | তাকে বলা হল, জান্নাতে প্রবেশ কর। সে বলল হায়, আমার সম্প্রদায় যদি কোন ক্রমে জানতে পারত- |
২৭ | বিমা-গাফারালী রাববী ওয়া জা‘আলানী মিনাল মুকরামীন। | যে আমার পরওয়ারদেগার আমাকে ক্ষমা করেছেন এবং আমাকে সম্মানিতদের অন্তর্ভুক্ত করেছেন। |
২৮ | ওয়ামাআনঝালনা-‘আলা-কাওমিহী মিম বা‘দিহী মিন জুনদিম মিনাছ ছামাইওয়ামা-কুন্নামুনঝিলীন। | তারপর আমি তার সম্প্রদায়ের উপর আকাশ থেকে কোন বাহিনী অবতীর্ণ করিনি এবং আমি (বাহিনী) অবতরণকারীও না। |
২৯ | ইন কা-নাত ইল্লা-সাইহাতাওঁ ওয়া-হিদাতান ফাইযা-হুম খা-মিদূন। | বস্তুতঃ এ ছিল এক মহানাদ। অতঃপর সঙ্গে সঙ্গে সবাই স্তদ্ধ হয়ে গেল। |
৩০ | ইয়া-হাছরাতান ‘আলাল ‘ইবা-দি মা-ইয়া’তীহিম মির রাছূলিন ইল্লা-কা-নূবিহী ইয়াছতাহঝিউন। | বান্দাদের জন্যে আক্ষেপ যে, তাদের কাছে এমন কোন রসূলই আগমন করেনি যাদের প্রতি তারা বিদ্রুপ করে না। |
৩১ | আলাম ইয়ারাও কাম আহলাকনা- কাবলাহুম মিনাল কুরূনি আন্নাহুম ইলাইহিম লাইয়ারজি‘উন। | তারা কি প্রত্যক্ষ করে না, তাদের পূর্বে আমি কত সম্প্রদায়কে ধ্বংস করেছি যে, তারা তাদের মধ্যে আর ফিরে আসবে না। |
৩২ | ওয়া ইন কুল্লুল লাম্মা-জামী‘উল লাদাইনা-মুহদারূন। | ওদের সবাইকে সমবেত অবস্থায় আমার দরবারে উপস্থিত হতেই হবে। |
৩৩ | ওয়া আ-য়াতুল লাহুমুল আরদুল মাইতাতু আহইয়াইনা-হা-ওয়াআখরাজনা-মিনহাহাব্বান ফামিনহু ইয়া’কুলূন। | তাদের জন্যে একটি নিদর্শন মৃত পৃথিবী। আমি একে সঞ্জীবিত করি এবং তা থেকে উৎপন্ন করি শস্য, তারা তা থেকে ভক্ষণ করে। |
৩৪ | ওয়া জা‘আল না-ফীহা-জান্না-তিম মিন নাখীলিওঁ ওয়া আ‘না-বিও ওয়া ফাজ্জারনা-ফীহামিনাল ‘উইঊন। | আমি তাতে সৃষ্টি করি খেজুর ও আঙ্গুরের বাগান এবং প্রবাহিত করি তাতে নির্ঝরিণী। |
৩৫ | লিইয়া’কুলূমিন ছামারিহী ওয়ামা-‘আমিলাতহু আইদীহিম আফালা-ইয়াশকুরূন। | যাতে তারা তার ফল খায়। তাদের হাত একে সৃষ্টি করে না। অতঃপর তারা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না কেন? |
৩৬ | ছুবহা-নাল্লাযী খালাকাল আঝাওয়া-জা কুল্লাহা- মিম্মা-তুমবিতুলআরদুওয়া মিন আনফুছিহিম ওয়া মিম্মা-লা-ইয়া‘লামূন। | পবিত্র তিনি যিনি যমীন থেকে উৎপন্ন উদ্ভিদকে, তাদেরই মানুষকে এবং যা তারা জানে না, তার প্রত্যেককে জোড়া জোড়া করে সৃষ্টি করেছেন। |
৩৭ | ওয়া আ-য়াতুল্লাহুমুল্লাইলু নাছলাখুমিনহুন্নাহা-রা ফাইযা-হুম মুজলিমূন। | তাদের জন্যে এক নিদর্শন রাত্রি, আমি তা থেকে দিনকে অপসারিত করি, তখনই তারা অন্ধকারে থেকে যায়। |
৩৮ | ওয়াশশামছুতাজরী লিমুছতাকাররিল লাহা- যা-লিকা তাকদীরুল ‘আঝীঝিল ‘আলীম। | সূর্য তার নির্দিষ্ট অবস্থানে আবর্তন করে। এটা পরাক্রমশালী, সর্বজ্ঞ, আল্লাহর নিয়ন্ত্রণ। |
৩৯ | ওয়াল কামারা কাদ্দারনা-হু মানা-ঝিলা হাত্তা-‘আ-দাকাল ‘উরজুনিল কাদীম। | চন্দ্রের জন্যে আমি বিভিন্ন মনযিল নির্ধারিত করেছি। অবশেষে সে পুরাতন খর্জুর শাখার অনুরূপ হয়ে যায়। |
৪০ | লাশশামছুইয়ামবাগী লাহাআন তুদরিকাল কামারা ওয়ালাল্লাইলুছা-বিকুন্নাহা-রি ওয়া কুল্লুন ফী ফালাকিইঁ ইয়াছবাহূন। | সূর্য নাগাল পেতে পারে না চন্দ্রের এবং রাত্রি অগ্রে চলে না দিনের প্রত্যেকেই আপন আপন কক্ষপথে সন্তরণ করে। |
৪১ | ওয়া আ-য়াতুল লাহুম আন্না-হামালনা-যুররিইয়াতাহুম ফিল ফুলকিল মাশহূন। | তাদের জন্যে একটি নিদর্শন এই যে, আমি তাদের সন্তান-সন্ততিকে বোঝাই নৌকায় আরোহণ করিয়েছি। |
৪২ | ওয়া খালাকনা-লাহুম মিম মিছলিহী মা ইয়ারকাবূন। | এবং তাদের জন্যে নৌকার অনুরূপ যানবাহন সৃষ্টি করেছি, যাতে তারা আরোহণ করে। |
৪৩ | ওয়া ইন নাশা’ নুগরিকহুম ফালা-ছারীখা লাহুম ওয়ালা-হুম ইউনকাযূন। | আমি ইচ্ছা করলে তাদেরকে নিমজ্জত করতে পারি, তখন তাদের জন্যে কোন সাহায্যকারী নেই এবং তারা পরিত্রাণও পাবে না। |
৪৪ | ইল্লা-রাহমাতাম মিন্না -ওয়া মাতা-‘আন ইলা-হীন। | কিন্তু আমারই পক্ষ থেকে কৃপা এবং তাদেরকে কিছু কাল জীবনোপভোগ করার সুযোগ দেয়ার কারণে তা করি না। |
৪৫ | ওয়া ইযা-কীলা লাহুমুত্তাকূ মা- বাইনা আইদীকুম ওয়ামা- খালফাকুম লা‘আল্লাকুম তুরহামূন। | আর যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা সামনের আযাব ও পেছনের আযাবকে ভয় কর, যাতে তোমাদের প্রতি অনুগ্রহ করা হয়, তখন তারা তা অগ্রাহ্য করে। |
৪৬ | ওয়ামা-তা’তীহিম মিন আ-য়াতিম মিন আ-য়া-তি রাব্বিহিম ইল্লা-কা-নূ‘আনহা-মু‘রিদীন। | যখনই তাদের পালনকর্তার নির্দেশাবলীর মধ্যে থেকে কোন নির্দেশ তাদের কাছে আসে, তখনই তারা তা থেকে মুখে ফিরিয়ে নেয়। |
৪৭ | ওয়া ইযা-কীলা লাহুম আনফিকূমিম্মা-রাঝাকাকুমুল্লা-হু কা-লাল্লাযীনা কাফারূ লিল্লাযীনা আমানূ আনুত‘ইমুমাল্লাও ইয়াশাউল্লা-হু আত‘আমাহূ ইন আনতুম ইল্লা-ফী দালা-লিম মুবীন। | যখন তাদেরকে বলা হয়, আল্লাহ তোমাদেরকে যা দিয়েছেন, তা থেকে ব্যয় কর। তখন কাফেররা মুমিনগণকে বলে, ইচ্ছা করলেই আল্লাহ যাকে খাওয়াতে পারতেন, আমরা তাকে কেন খাওয়াব? তোমরা তো স্পষ্ট বিভ্রান্তিতে পতিত রয়েছ। |
৪৮ | ওয়া ইয়াকূলূনা মাতা-হা-যাল ওয়া‘দুইন কনতুম সা-দিকীন। | তারা বলে, তোমরা সত্যবাদী হলে বল এই ওয়াদা কবে পূর্ণ হবে? |
৪৯ | মা-ইয়ানজু রূনা ইল্লা সাইহাতাওঁ ওয়া-হিদাতান তা’খুযুহুম ইয়াখিসসিমূন। | তারা কেবল একটা ভয়াবহ শব্দের অপেক্ষা করছে, যা তাদেরকে আঘাত করবে তাদের পারস্পরিক বাকবিতন্ডাকালে। |
৫০ | ফালা-ইয়াছতাতী‘ঊনা তাওছিয়াতাওঁ ওয়ালাইলাআহলিহিম ইয়ারজি‘ঊন। | তখন তারা ওছিয়ত করতেও সক্ষম হবে না। এবং তাদের পরিবার-পরিজনের কাছেও ফিরে যেতে পারবে না। |
৫১ | ওয়ানুফিখা ফিসসূরি ফাইযা-হুম মিনাল আজদা-ছিইলা-রাব্বিহিম ইয়ানছিলূন। | শিংগায় ফুঁক দেয়া হবে, তখনই তারা কবর থেকে তাদের পালনকর্তার দিকে ছুটে চলবে। |
৫২ | কা-লূইয়া-ওয়াইলানা-মাম বা‘আছানা-মিম মারকাদিনা-হা-যা-মাওয়া‘আদার রাহমা-নুওয়া সাদাকাল মুরছালূন। | তারা বলবে, হায় আমাদের দুর্ভোগ! কে আমাদেরকে নিদ্রাস্থল থেকে উখিত করল? রহমান আল্লাহ তো এরই ওয়াদা দিয়েছিলেন এবং রসূলগণ সত্য বলেছিলেন। |
৫৩ | ইন কা-নাত ইল্লা-সাইহাতাওঁ ওয়া-হিদাতান ফাইযা-হুম জামী‘উল লাদাইনা-মুহদারূন। | এটা তো হবে কেবল এক মহানাদ। সে মুহুর্তেই তাদের সবাইকে আমার সামনে উপস্থিত করা হবে। |
৫৪ | ফালইয়াওমা লা-তুজলামুনাফছুন শাইয়াওঁ ওয়ালা-তুজঝাওনা ইল্লা-মা-কুনতুম তা‘মালূন। | আজকের দিনে কারও প্রতি জুলুম করা হবে না এবং তোমরা যা করবে কেবল তারই প্রতিদান পাবে। |
৫৫ | ইন্না আসহা-বাল জান্নাতিল ইয়াওমা ফী শুগুলিন ফা-কিহূন। | এদিন জান্নাতীরা আনন্দে মশগুল থাকবে। |
৫৬ | হুম ওয়া আঝওয়া-জুহুম ফী জিলা-লিন ‘আলাল আরাইকি মুত্তাকিঊন। | তারা এবং তাদের স্ত্রীরা উপবিষ্ট থাকবে ছায়াময় পরিবেশে আসনে হেলান দিয়ে। |
৫৭ | লাহুম ফীহা-ফা-কিহাতুওঁ ওয়া লাহুম মা-ইয়াদ্দা‘ঊন। | সেখানে তাদের জন্যে থাকবে ফল-মূল এবং যা চাইবে। |
৫৮ | ছালা-মুন কাওলাম মিররাব্বির রাহীম। | করুণাময় পালনকর্তার পক্ষ থেকে তাদেরকে বলা হবে সালাম। |
৫৯ | ওয়াম তা-ঝুল ইয়াওমা আইয়ুহাল মুজরিমূন। | হে অপরাধীরা! আজ তোমরা আলাদা হয়ে যাও। |
৬০ | আলাম আ‘হাদ ইলাইকুম ইয়া-বানীআ-দামা আল্লা-তা‘বুদুশশাইতা-না ইন্নাহূলাকুম ‘আদুওউম মুবীন। | হে বনী-আদম! আমি কি তোমাদেরকে বলে রাখিনি যে, শয়তানের এবাদত করো না, সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু? |
৬১ | ওয়া আনি‘বুদূ নী হা-যা-সিরা-তুম মুছতাকীম। | এবং আমার এবাদত কর। এটাই সরল পথ। |
৬২ | ওয়ালাকাদ আদাল্লা মিনকুম জিবিল্লান কাছীরা- আফালাম তাকূনূতা‘কিলূন। | শয়তান তোমাদের অনেক দলকে পথভ্রষ্ট করেছে। তবুও কি তোমরা বুঝনি? |
৬৩ | হা-যিহী জাহান্নামুল্লাতী কুনতুম তূ‘আদূন। | এই সে জাহান্নাম, যার ওয়াদা তোমাদেরকে দেয়া হতো। |
৬৪ | ইসলাওহাল ইয়াওমা বিমা-কুনতুম তাকফুরূন। | তোমাদের কুফরের কারণে আজ এতে প্রবেশ কর। |
৬৫ | আলইয়াওমা নাখতিমু‘আলাআফওয়া-হিহিম ওয়াতুকালিলমুনা আইদীহিম ওয়া তাশহাদু আরজুলুহুম বিমা-কা-নূইয়াকছিবূন। | ৬৫. আজ আমি তাদের মুখে মোহর এঁটে দেব তাদের হাত আমার সাথে কথা বলবে এবং তাদের পা তাদের কৃতকর্মের সাক্ষ্য দেবে। |
৬৬ | ওয়ালাও নাশাউলাতামাছনা- আলা আ‘ইউনিহিম ফাছতাবাকুসসিরা-তা ফাআন্নাইউবসিরূন। | আমি ইচ্ছা করলে তাদের দৃষ্টি শক্তি বিলুপ্ত করে দিতে পারতাম, তখন তারা পথের দিকে দৌড়াতে চাইলে কেমন করে দেখতে পেত! |
৬৭ | ওয়ালাও নাশাউ লামাছাখনা-হুম ‘আলা মাকা-নাতিহিম ফামাছতাতা-‘ঊ মুদিইয়াওঁ ওয়ালাইয়ারজি‘ঊন। | আমি ইচ্ছা করলে তাদেরকে স্ব স্ব স্থানে আকার বিকৃত করতে পারতাম, ফলে তারা আগেও চলতে পারত না এবং পেছনেও ফিরে যেতে পারত না। |
৬৮ | ওয়ামান নু‘আম্মির হু নুনাক্কিছহু ফিল খালকি আফালা-ইয়া‘কিলূন। | আমি যাকে দীর্ঘ জীবন দান করি, তাকে সৃষ্টিগত পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে নেই। তবুও কি তারা বুঝে না? |
৬৯ | ওয়ামা-‘আল্লামনা-হুশশি‘রা ওয়ামা-ইয়ামবাগী লাহূ ইন হুওয়া ইল্লা-যিকরুওঁ ওয়া কুরআ-নুম মুবীন। | আমি রসূলকে কবিতা শিক্ষা দেইনি এবং তা তার জন্যে শোভনীয়ও নয়। এটা তো এক উপদেশ ও প্রকাশ্য কোরআন। |
৭০ | লিইউনযিরা মান কা-না হাইয়াওঁ ওয়া ইয়াহিক্কাল কাওলু‘আলাল কা-ফিরীন। | যাতে তিনি সতর্ক করেন জীবিতকে এবং যাতে কাফেরদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রতিষ্ঠিত হয়। |
৭১ | আওয়ালাম ইয়ারাও আন্না-খালাকনা- লাহুম মিম্মা- ‘আমিলাত আইদীনাআন‘আ-মান ফাহুম লাহা-মা-লিকূন। | তারা কি দেখে না, তাদের জন্যে আমি আমার নিজ হাতের তৈরী বস্তুর দ্বারা চতুস্পদ জন্তু সৃষ্টি করেছি, অতঃপর তারাই এগুলোর মালিক। |
৭২ | ওয়া যাল্লালনা-হা-লাহুম ফামিনহা-রাকূবুহুম ওয়া মিনহা-ইয়া’কুলূন। | আমি এগুলোকে তাদের হাতে অসহায় করে দিয়েছি। ফলে এদের কতক তাদের বাহন এবং কতক তারা ভক্ষণ করে। |
৭৩ | ওয়া লাহুম ফীহা-মানা-ফি‘উ ওয়া মাশা-রিবু আফালা-ইয়াশকুরূন। | তাদের জন্যে চতুস্পদ জন্তুর মধ্যে অনেক উপকারিতা ও পানীয় রয়েছে। তবুও কেন তারা শুকরিয়া আদায় করে না? |
৭৪ | ওয়াত্তাখাযূমিন দূনিল্লা-হি আ-লিহাতাল লা‘আল্লাহুম ইউনসারূন। | তারা আল্লাহর পরিবর্তে অনেক উপাস্য গ্রহণ করেছে যাতে তারা সাহায্যপ্রাপ্ত হতে পারে। |
৭৫ | লা-ইয়াছতাতী‘ঊনা নাসরাহুম ওয়াহুম লাহুম জুনদুম মুহদারূন। | অথচ এসব উপাস্য তাদেরকে সাহায্য করতে সক্ষম হবে না এবং এগুলো তাদের বাহিনী রূপে ধৃত হয়ে আসবে। |
৭৬ | ফালা-ইয়াহঝুনকা কাওলুহুম । ইন্না-না‘লামুমা-ইউছিররূনা ওয়ামা-ইউ‘লিনূন। | অতএব তাদের কথা যেন আপনাকে দুঃখিত না করে। আমি জানি যা তারা গোপনে করে এবং যা তারা প্রকাশ্যে করে। |
৭৭ | আওয়ালাম ইয়ারাল ইনছা-নুআন্না-খালাকনা-হুমিননুতফাতিন ফাইযা-হুওয়া খাসীমুম মুবীন। | মানুষ কি দেখে না যে, আমি তাকে সৃষ্টি করেছি বীর্য থেকে? অতঃপর তখনই সে হয়ে গেল প্রকাশ্য বাকবিতন্ডাকারী। |
৭৮ | ওয়া দারাবা লানা-মাছালাওঁ ওয়া নাছিয়া খালকাহূ কা-লা মাইঁ ইউহয়িল ‘ইজা-মা ওয়া হিয়া রামীম। | সে আমার সম্পর্কে এক অদ্ভূত কথা বর্ণনা করে, অথচ সে নিজের সৃষ্টি ভুলে যায়। সে বলে কে জীবিত করবে অস্থিসমূহকে যখন সেগুলো পচে গলে যাবে? |
৭৯ | কুল ইউহয়ী হাল্লাযী আনশাআহা আওওয়ালা মাররাতিওঁ ওয়া হুয়া বিকুল্লি খালকিন ‘আলীমু। | বলুন, যিনি প্রথমবার সেগুলোকে সৃষ্টি করেছেন, তিনিই জীবিত করবেন। তিনি সর্বপ্রকার সৃষ্টি সম্পর্কে সম্যক অবগত। |
৮০ | আল্লাযী জা‘আলা লাকুম মিনাশশাজারিল আখদারি না-রান ফাইযা-আনতুম মিনহু তূকিদূন। | যিনি তোমাদের জন্যে সবুজ বৃক্ষ থেকে আগুন উৎপন্ন করেন। তখন তোমরা তা থেকে আগুন জ্বালাও। |
৮১ | আওয়া লাইছাল্লাযী খালাকাছছামা-ওয়াতি ওয়াল আরদা বিকা-দিরিন ‘আলা আইঁ ইয়াখলুকা মিছলাহুম বালা- ওয়া হুওয়াল খাল্লা-কুল ‘আলীম। | যিনি নভোমন্ডল ও ভূমন্ডল সৃষ্টি করেছেন, তিনিই কি তাদের অনুরূপ সৃষ্টি করতে সক্ষম নন? হ্যাঁ তিনি মহাস্রষ্টা, সর্বজ্ঞ। |
৮২ | ইন্নামাআমরুহূ ইযাআরা-দা শাইআন আইঁ ইয়াকূলা লাহূকুন ফাইয়াকূন। | তিনি যখন কোন কিছু করতে ইচ্ছা করেন, তখন তাকে কেবল বলে দেন, ‘হও’ তখনই তা হয়ে যায়। |
৮৩ | ফাছুবহা-নাল্লাযী বিয়াদিহী মালাকূতুকুল্লি শাইয়িওঁ ওয়া ইলাইহি তুর জা‘ঊন। | অতএব পবিত্র তিনি, যাঁর হাতে সবকিছুর রাজত্ব এবং তাঁরই দিকে তোমরা প্রত্যাবর্তিত হবে। |
সুরা ইয়াসিন বাংলা লেখা | ইয়াসিন সূরা বাংলা লেখা | সূরা ইয়াসিন বাংলা লেখা ছবি
সূরা ইয়াসিন, যা পবিত্র কুরআনের ৩৬তম সূরা, ইসলামের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ সূরাগুলির মধ্যে একটি। এটি ৮৩টি আয়াত নিয়ে গঠিত এবং মুসলমানদের জন্য এটি বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। সূরা ইয়াসিনকে মহান আল্লাহ্র রহমত লাভের জন্য পাঠ করা হয় এবং এটি বিভিন্ন জীবনের সমস্যার সমাধান হিসেবে বিবেচিত হয়। এই ব্লগ পোস্টে আমরা সূরা ইয়াসিনের বাংলা উচ্চারণ, বাংলা অনুবাদ, এবং সূরা ইয়াসিনের গুরুত্ব সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।
সূরা ইয়াসিন বাংলা উচ্চারণ
সূরা ইয়াসিনের সঠিক উচ্চারণ মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যাদের আরবি পড়তে বা বুঝতে অসুবিধা হয়, তাদের জন্য সূরা ইয়াসিনের বাংলা উচ্চারণ অত্যন্ত সহায়ক। এখানে সূরা ইয়াসিনের কিছু প্রধান আয়াতের বাংলা উচ্চারণ দেওয়া হলো:
- ইয়া-সিন
উচ্চারণ: ইয়া সীন - ওয়ালকুর-আনিল হাকীম
উচ্চারণ: ওয়াল কুরআনিল হাকীম - ইন্নাকা লামিনাল মুর্সালীন
উচ্চারণ: ইন্নাকা লামিনাল মুর্সালীন - আ’লা সিরাতিম মুস্তাকীম
উচ্চারণ: আ’লা সিরাতিম মুস্তাকীম
সূরা ইয়াসিন বাংলা লেখা ছবি
অনেক মুসলিম সূরা ইয়াসিনের বাংলা অনুবাদ ও উচ্চারণ সহ ছবি খোঁজেন যা সহজেই পড়া এবং শেয়ার করা যায়। সূরা ইয়াসিনের বাংলা লেখা ছবি নিয়ে অনলাইনে অনেক চাহিদা রয়েছে। timeofbd.com-এ আপনি সহজে সূরা ইয়াসিনের বাংলা উচ্চারণ এবং অনুবাদ সহ ছবি ডাউনলোড করতে পারবেন। এই ছবিগুলো প্রার্থনার সময় আপনার জন্য সহায়ক হতে পারে।
সূরা ইয়াসিন বাংলা অনুবাদ
সূরা ইয়াসিনের বাংলা অনুবাদ মুসলমানদের জন্য কুরআনের বাণী বুঝতে সহায়তা করে। যারা আরবি বোঝেন না, তারা সূরা ইয়াসিনের বাংলা অনুবাদ পড়ে এর অর্থ বুঝতে পারেন। নিম্নে সূরা ইয়াসিনের কিছু অংশের বাংলা অনুবাদ দেওয়া হলো:
- আয়াত ১-৩:
“ইয়া-সিন, শপথ কুরআন মজিদের, নিশ্চয় তুমি একজন প্রেরিত পুরুষ।” - আয়াত ৪:
“তুমি সরল পথের উপর আছো।” - আয়াত ৫:
“এটা পরাক্রমশালী, পরম দয়ালু আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ।”
এই অনুবাদগুলো আল্লাহর বাণীকে আমাদের হৃদয়ে আরো গভীরভাবে প্রবেশ করায় এবং এর শিক্ষাকে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োগ করতে সহায়তা করে।
সূরা ইয়াসিন সম্পূর্ণ
অনেকে সূরা ইয়াসিনের সম্পূর্ণ বাংলা অনুবাদ খোঁজেন। এটি মুসলমানদের জন্য অনেক গুরুত্ব বহন করে এবং দুঃখ-কষ্ট থেকে মুক্তির মাধ্যম হিসেবে এটি পড়া হয়। timeofbd.com-এ আপনি সূরা ইয়াসিনের সম্পূর্ণ বাংলা অনুবাদসহ পাঠ করতে পারবেন।
সূরা ইয়াসিন বাংলা উচ্চারণ ছবি
অনেক মুসলিম সূরা ইয়াসিনের বাংলা উচ্চারণ সহ ছবির মাধ্যমে এটি পড়তে পছন্দ করেন। এই ছবিগুলো সহজে স্মরণযোগ্য এবং মোবাইল বা কম্পিউটারে সংরক্ষণ করা যায়। আপনি আমাদের ওয়েবসাইট timeofbd.com-এ সূরা ইয়াসিনের উচ্চারণ সহ ছবি পাবেন।
সূরা ইয়াসিন বাংলা লেখা
সূরা ইয়াসিনের বাংলা লেখা পড়া বা মুখস্থ করা ইসলামিক প্রার্থনায় অত্যন্ত সহায়ক। যারা সূরা ইয়াসিনের আয়াতগুলি বাংলা উচ্চারণে পড়তে চান, তারা আমাদের সাইটে এর সম্পূর্ণ বাংলা লেখা সহ উপকরণ পেতে পারেন।
ইয়াসিন সূরা বাংলা লেখা
ইয়াসিন সূরার বাংলা লেখা পড়া প্রতিদিনের ইবাদতের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ইসলামের জ্ঞান অর্জন করতে ও আল্লাহর রহমত লাভ করতে সূরা ইয়াসিনের বাংলা পাঠ অত্যন্ত সহায়ক। আমাদের ওয়েবসাইটে (timeofbd.com) আপনি সহজে ইয়াসিন সূরার বাংলা লেখা সহ সম্পূর্ণ সূরা পড়তে পারবেন।
সূরা ইয়াসিন বাংলা অনুবাদ সহ
সূরা ইয়াসিনের বাংলা অনুবাদ সহ পড়া ইসলামিক শিক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। যারা সূরা ইয়াসিনের সঠিক মর্ম বোঝার চেষ্টা করেন, তাদের জন্য অনুবাদ সহ পড়া অত্যন্ত জরুরি। timeofbd.com-এ আপনি সূরা ইয়াসিনের সম্পূর্ণ অনুবাদ এবং তাফসির পেয়ে যাবেন।
সূরা ইয়াসিন বাংলা অনুবাদ
নিয়মিত সূরা ইয়াসিন পড়া মুসলমানদের জন্য আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করার একটি বিশেষ মাধ্যম। আল্লাহর রিজিক ও রহমত লাভ করতে সূরা ইয়াসিনের গুরুত্ব অপরিসীম। সূরা ইয়াসিনের বাংলা অনুবাদ সহ পাঠ করা আল্লাহর বাণীকে আমাদের হৃদয়ে গভীরভাবে উপলব্ধি করতে সহায়ক।
Tag: সূরা ইয়াসিন, sura yasin bangla, surah yasin bangla, সুরা ইয়াসিন বাংলা, সুরা ইয়াসিন বাংলা অনুবাদ