Skip to content Skip to sidebar Skip to footer

রাইবােজোমকে সর্বজনীন অঙ্গাণু বলা হয় কেন | ট্রান্সলেশন কী/কি | লাইসােসােমকে আত্মঘাতী থলিকা বলার কারণ কি/কী

 

রাইবােজোমকে সর্বজনীন অঙ্গাণু বলা হয় কেন | ট্রান্সলেশন কী/কি | লাইসােসােমকে আত্মঘাতী থলিকা বলার কারণ কি/কী

রাইবােজোমকে সর্বজনীন অঙ্গাণু বলা হয় কেন

 উত্তর : ঝিল্লীবিহীন যে কোষীয় অঙ্গাণুতে প্রােটিন সংশ্লেষণ হয় তাকে রাইবােজোম বলে । ইহাকে ‘ প্রােটিন ফ্যাক্টরি ’ ও বলা হয় । উল্লেখ্য যে আদিকোষ ও প্রকৃত কোষে উপস্থিত থাকার কারণে রাইবােজোমকে সর্বজনীন অঙ্গাণু বলা হয় । আদিকোষে 70 s ও প্রকৃতকোষে 80 S ধরনের রাইবােজোম থাকে । 

ট্রান্সলেশন কী/কি

উত্তর: ভাষাকে RNA এর মাধ্যমে প্রােটিনের ভাষায় রূপান্তরিত করাকে ট্রান্সলেশন বলে । এক কথায় mRNA থেকে প্রােটিন তৈরির প্রক্রিয়াকে Translation এ প্রক্রিয়াটি রাববাজোমে সংগঠিত হয় 

লাইসােসােমকে আত্মঘাতী থলিকা বলার কারণ কি/কী

উত্তর : লাইসােসােমের ভেতর বিভিন্ন ধরনের এনজাইম থাকে । অনেক সময় তীব্র খাদ্যাভাবে এর প্রাচীর ফেটে যায় এবং আবদ্ধকৃত এনজাইম | ট্রা বৈ ভেতর থেকে বের হয়ে কোষের অন্যান্য ক্ষুদ্রাঙ্গগুলােকে ধ্বংস করে ফেলে । এজন্য লাইসােসােমকে আত্মঘাতী থলিকা বলা হয় ।

টাগঃ রাইবােজোমকে সর্বজনীন অঙ্গাণু বলা হয় কেন,  ট্রান্সলেশন কী/কি, লাইসােসােমকে আত্মঘাতী থলিকা বলার কারণ কি/কী

Leave a comment