হুমায়ুন আজাদের উক্তি, হুমায়ুন আজাদ উক্তি
হুমায়ূন আজাদের উক্তি
হুমায়ুন আজাদ উক্তি
চাঁদ নিয়ে হুমায়ুন আহমেদের উক্তি
হুমায়ুন আহমেদের প্রেমের উক্তি, হুমায়ূন আজাদের উক্তি
২
কারো প্রতি শ্রদ্ধা অটুট রাখার উপায় হচ্ছে তার সাথে কখনো সাক্ষাৎ না করা।
— হুমায়ুন আজাদ
৩
“জীবনে সফল হওয়ার চেয়ে সুখী হওয়া ভালো।”
–হুমায়ুন আজাদ
৪
আর পঞ্চাশ বছর পর আমাকেও ওরা দেবতা বানাবে; আর আমার বিরুদ্ধে কোনো নতুন প্রতিভা কথা বললে ওরা তাকে ফাঁসিতে ঝুলোবে।
— হুমায়ুন আজাদ
৫
মানুষের ওপর বিশ্বাস হারানো পাপ, তবে বাঙালির ওপর বিশ্বাস রাখা বিপজ্জনক।
— হুমায়ুন আজাদ
৬
আমাদের অঞ্চলে সৌন্দর্য অশ্লীল, অসৌন্দর্য শ্লীল। রূপসীর একটু নগ্ন বাহু দেখে ওরা হইচই করে, কিন্তু পথে পথে ভিখিরিনীর উলঙ্গ দেহ দেখে ওরা একটুও বিচলিত হয় না।
– হুমায়ুন আজাদ
৭
উন্নতি হচ্ছে ওপরের দিকে পতন। অনেকেরেই আজকাল ওপরের দিকে পতন ঘটছে।
– হুমায়ুন আজাদ
৮
এখানে অসতেরা জনপ্রিয়, সৎ মানুষেরা আক্রান্ত।
– হুমায়ুন আজাদ
৯
“বিপ্লবীদের বেশি দিন বাঁচা ঠিক নয়। বেশি বাঁচলেই তারা প্রতিক্রিয়াশীল হয়ে ওঠে।” – হুমায়ুন আজাদ
১০
“পৃথিবীতে যতোদিন অন্তত একজনও প্রথাবিরোধী মানুষ থাকবে, ততো দিন পৃথিবী মানুষের।” – হুমায়ুন আজাদ
১১
“একটি আমলা আর মন্ত্রীর সাথে পাঁচ মিনিট কাটানোর পর জীবনের প্রতি ঘেন্না ধ’রে গেলো; তারপর একটি চড়ুইয়ের সাথে দু-মুহুর্ত কাটিয়ে জীবনকে আবার ভালোবাসলাম।”
– হুমায়ুন আজাদ
১২
পুরুষতান্ত্রিক সভ্যতার শ্রেষ্ঠ শহীদের নাম মা।
– হুমায়ুন আজাদ
১৩
কবিরা বাঙলায় বস্তিতে থাকে, সিনেমার সুদর্শন গর্দভেরা থাকে শীতাতপনিয়ন্ত্রিত প্রাসাদে।
— হুমায়ুন আজাদ
১৪
যে বালিকাটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বেরিয়ে কোন কাজে যায় না, ব্যবহৃত হয় কারও বিনোদন সামগ্রী রুপে এবং তাতে ধন্য বোধ করে। তার থেকে ঐ নিরক্ষর, বিপন্ন, আবেদনহীন গার্মেন্টস কর্মী বালিকাটি অনেক প্রগতিশীল ও শ্রদ্ধেয়।
–– হুমায়ুন আজাদ
মানুষ ও কবিতা অবিচ্ছেদ্য। মানুষ থাকলে বুঝতে হবে কবিতা আছে : কবিতা থাকলে বুঝতে হবে মানুষ আছে।
—হুমায়ুন আজাদ
১৬
পুরুষ নারীকে বলেছে দেবী, শাশ্বতী, কল্যাণী গৃহলক্ষ্মী, অর্ধেক কল্পনা; কিন্তু চেয়েছে চিরন্তনী দাসী হিসাবে।
— হুমায়ুন আজাদ
১৭
বাঙলাদেশে কয়েকটি নতুন শাস্ত্রের উদ্ভব ঘটেছে; এগুলো হচ্ছে স্তুতিবিজ্ঞান, স্তব সাহিত্য, সুবিধা দর্শন ও নমস্কারতত্ত্ব।
—- হুমায়ুন আজাদ
১৮
কোন বাঙালি আজ পর্যন্ত আত্মজীবনী লেখে নি, কেননা আত্মজীবনী লেখার জন্যে দরকার সততা। বাঙালির আত্মজীবনী হচ্ছে শয়তানের লেখা ফেরেশতার আত্মজীবনী।
— হুমায়ুন আজাদ
১৯
মানুষের তুলনায় আর সবই ক্ষুদ্র : আকাশ তার পায়ের নিচে,চাঁদ তার এক পদক্ষেপের দূরত্বে, মহাজগত তার নিজের বাড়ি।
— হুমায়ুন আজাদ
২০
দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম প্রেম বলে কিছু নেই। মানুষ যখন প্রেমে পড়ে, তখন প্রতিটি প্রেমই প্রথম প্রেম।’
– হুমায়ুন আজাদ
২১
বাঞ্ছিতদের সাথে সময় কাটাতে চাইলে বই খুলুন, অবাঞ্ছিতদের সাথে সময় কাটাতে চাইলে টেলিভিশন খুলুন।
— হুমায়ুন আজাদ
২২
ক্ষুধা ও সৌন্দর্যবোধের মধ্যে গভীরসম্পর্ক রয়েছে। যে-সব দেশে অধিকাংশ মানুষঅনাহারী, সেখানে মাংসল হওয়া রূপসীর লক্ষণ; যে-সবদেশে প্রচুর খাদ্য আছে, সেখানে মেদহীন হওয়া রূপসীর লক্ষণ। এজন্যেই হিন্দি আর বাঙলা ফিল্মের নায়িকাদের দেহ থেকে মাংস চর্বি উপচে পড়ে। ক্ষুধার্ত দর্শকেরা সিনামা দেখে না, মাংস ও চর্বি খেয়ে ক্ষুধা নিবৃত্ত করে।
— হুমায়ুন আজাদ
২৩
“যে দেশে বাকস্বাধীনতা নেই, চিনটার স্বাধীনতা নেই, অধিকার নেই, যেখানে কয়েকটি দুর্বত্ত সর্বশক্তিমান, সেখানে উৎকৃষ্ট প্রতিভা জন্ম নেওয়া দূরের কথা, একটি ভালো চর্মকারও জন্ম নিতে পারে না।”- হুমায়ুন আজাদ।
২৪
জন্মের আগে যেমন শূন্য ছিলাম,মরে যাওয়ার পর আমার কাছে আমি সম্পূর্ণ শূন্য হয়ে যাব।আমার সূচনার আগের অধ্যায় অন্ধকার,সমাপ্তির পরের পরিচ্ছদও অন্ধকার।দুই অন্ধকারের মধ্যে ক্ষণিক আলোর ঝিলিক আমি।এই ঝিলিকটুকু আমার ভাল লাগে।
——— হুমায়ুন আজাদ ———-
২৫
“এক সময় বিত্তশালীরা কুকুর পোষতো, এখন মিডিয়া পোষে।”
– ড. হুমায়ুন আজাদ
২৬
বিশ্বের নারী নেতারা নারীদের প্রতিনিধি নয়; তারা সবাই রুগ্ন পিতৃতন্ত্রের প্রিয় সেবাদাসী।
– হুমায়ুন আজাদ
২৭
আমি এতো শক্তিমান আগে জানা ছিলনা। আজকাল মিত্র নয়, শত্রুদের সংখ্যা দেখে আত্মবিশ্বাস ফিরে পাই।
— ডঃ হুমায়ুন আজাদ
২৮
ব্যর্থরাই প্রকৃত মানুষ, সফলেরা শয়তান।
— হুমায়ুন আজাদ
২৯
প্রাক্তন বিদ্রোহীদের কবরে যখন স্মৃতিসৌধ মাথা তোলে, নতুন বিদ্রোহীরা তখন কারাগারে ঢোকে, ফাসিঁকাঠে ঝোলে।
– হুমায়ুন আজাদ
৩০
বুদ্ধিজীবী সাবধানে পাহারা দেয় নিজেকে, যাতে তার মুখ আর কলম থেকে এমন কিছু না বেরােয়, তাকে বিতর্কের আগুনে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে মারবে।
– হুমায়ুন আজাদ
৩১
টেলিভিশন, নিকৃষ্ট জিনিশের একনম্বর পৃষ্ঠপোষক, হিরোইন প্যাথেডিনের থেকেও মারাত্মক। মাদক গোপনে নষ্ট করে কিছু মানুষকে, টেলিভিশন প্রকাশ্যে নষ্ট করে কোটি কোটি মানুষকে।
– হুমায়ুন আজাদ
৩২
“প্রতিবাদে আমাদের কোনো সরকারই বিচলিত হয় না, অটলতায় তারা অদ্বিতীয়।”
‘নারী’- হুমায়ুন আজাদ
৩৩
“এক উগ্র পিতৃতন্ত্রের মধ্যে বাস করি আমরা, যেখানে নারী অতিনিষিদ্ধ, নারীর অধিকার দাবি যেখানে দ্রোহিতা, নারী যেখানে দাসী ও ভোগ্যসামগ্রী।”
(নারী)- ডঃ হুমায়ুন আজাদ
৩৪
“জন্মের পরে মানুষকে আবার জন্ম দেয়া হয়; মানুষমাত্রই দ্বিজ। জন্মের পর থেকে শুরু হয় পুত্রকে পুরুষ আর কন্যাকে নারীরুপে দ্বিতীয় জন্ম দেয়া।”
নারী– ডঃ হুমায়ুন আজাদ
৩৫
“ছেলেটি তার বিছানা গুছিয়ে না রাখলে মা খুশি হয়, দেখতে পায় একটি পুরুষের জন্ম হচ্ছে; কিন্তু মেয়েটি বিছানা না গোছালে একটি নারীর মৃত্যু দেখে মা আতংকিত হয়ে পড়ে.”
৩৬
মুসলমানকে বিশ্ববিদ্যালয়ে মানায় না, মানায় মাদ্রাসায়, যেখানে দেড় হাজার বছর ধ’রে সব কিছু মুখস্থ ক’রে ফেললেও জ্ঞানের জ-ও জন্মে না।
– হুমায়ুন আজাদ
৩৭
“কোনো পেশায় না থাকাই হচ্ছে গৃহিনীর পেশায় থাকা; বিবাহিত যে-নারী আর কিছু নয়, যে কোনো আর্থযোগ্যতা অর্জন করে নি, সে-ই গৃহিনী।”
নারী – ডঃ হুমায়ুন আজাদ
৩৮
“কেউ বিএ পাশ ক’রে যদি বাসায় ব’সে থাকে, বা হয় সুগৃহিনী বা সুমাতা, তবে তা হচ্ছে শিক্ষার অপচয়, এবং ক্ষতিকর।”
নারী– ডঃ হুমায়ুন আজাদ
৩৯
বাঙালি গুছিয়ে কথা বলে না; এক কথা বারবার বলে; কথায় কথায় অতিশয়োক্তি প্রয়োগ করে। সাধারণ মানুষের বাক্যের ভান্ডার বেশ সীমাবদ্ধ; কিন্তু তারা ওই সীমাবদ্ধ ভান্ডারকে বারবার ব্যবহার করে প্রায় অসীম ক’রে তোলে। বাঙালি মনে করে এক কথা বারবার বললে তা গ্রহণযোগ্য হয়, তাতে ফল ফলে। এটা হয়তো মিথ্যে নয়, কিন্তু এতে কথার তাৎপর্য কমে, মূল্য বাড়ে পৌনপুনিকতার। সাধারণ মানুষকে যদি ছেড়ে দিই, ধরি যদি মঞ্চের মানুষদের, বিচিত্র কথা বলা যাদের পেশা, তারাও একই কথা বারবার বলে। বাঙালি নতুনত্ব চায় না, বিশ্বাস করে পুনরাবৃত্তিতে। পুনরাবৃত্তিতে বাঙালির প্রতিভা কি তুলনাহীন? বাঙালির স্বভাবে রয়েছে অতিশয়োক্তি, সে কোনো আবেগ ও সত্য প্রকাশ করতে পারে না অতিশয়োক্তি ছাড়া। অতিশয়োক্তি ভাষাকে জীর্ণ করে, নিরর্থক করে, যার পরিচয় পাওয়া যায় বাঙালির ভাষিক আচরণে ও লিপিবদ্ধ ভাষায়।
— হুমায়ুন আজাদ
৪০
ধর্মানুভূতি কোনো নীরিহ ব্যাপার নয়, তা বেশ উগ্র; এবং এর শিকার অসৎ কপট দুর্নীতিপরায়ণ মানুষেরা নয়, এর শিকার সৎ ও জ্ঞানীরা; এর শিকার হচ্ছে জ্ঞান। জ্ঞানের সাথে ধর্মের বিরোধ চলছে কয়েক সহস্রক ধ’রে, উৎপীড়িত হ’তে হ’তে জয়ী হচ্ছে জ্ঞান, বদলে দিচ্ছে পৃথিবীকে; তবু আজো পৗরাণিক বিশ্বাসগুলো আধিপত্য করছে, পীড়ন ক’রে চলছে জ্ঞানকে। ধর্মানুভূতির আধিপত্যের জন্যে কোনো গুণ বা যুক্তির দরকার পড়ে না, প্রথা ও পুরোনো বই যোগায় তার শক্তি, আর ওই শক্তিকে সে প্রয়োগ করতে পারে নিরঙ্কুশভাবে।
— হুমায়ুন আজাদ
৪১
মসজিদ ভাঙে ধার্মিকেরা, মন্দির ভাঙে ধার্মিকেরা, তারপরও তারা দাবি করে তারা ধার্মিক, আর যারা ভাঙাভাঙিতে নেই তারা অধার্মিক বা নাস্তিক।
— হুমায়ুন আজাদ
৪২
“রবীন্দ্রনাথ- যাঁকে বাতিলের চেষ্টা করে আসছে নষ্টরা পবিত্র পাকিস্তানের কাল থেকে; পেরে ওঠে নি। এমনই প্রতিভা ঐ কবির, তাঁকে বেতার থেকে বাদ দিলে তিনি জাতির হৃদয় জুড়ে বাজেন; তাঁকে পাঠ্যপুস্তক থেকে বাদ দিলে তিনি জাতির হৃদয়ের কাব্যগ্রন্থে মুদ্রিত হয়ে যান, তাঁকে বঙ্গভবন থেকে বাদ দেওয়া হলে তিনি সমগ্র বঙ্গদেশ দখল করেন; তাঁর একটি সঙ্গীত নিষিদ্ধ হলে তিনি জাতীয় সঙ্গীত হয়ে ওঠেন।
প্রতিক্রিয়াশীল নষ্টরা অনেক লড়াই করেছে তাঁর সাথে, পেরে ওঠে নি; তাঁকে মাটি থেকে বহিষ্কার করা হলে তিনি আকাশ হয়ে ওঠেন; জীবন থেকে তাঁকে নির্বাসিত করা হলে তিনি রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করেন জাতির স্বপ্নালোকে। নষ্টরা তাকে মুছে ফেলার চেষ্টা করেছে আপ্রাণ। যদিও তিনি জাতীয় সঙ্গীতের রচয়িতা,তবুও তিনি জাতীয় কবি নন। তাঁর নামে ঢাকায় একটি রাস্তাও নেই; সংস্থা তো নেই। তাতে কিছু যায় আসে নি তাঁর; দশকে দশকে বহু একনায়ক মিশে যাবে মাটিতে। তিনি বেঁচে থাকবেন বাঙলায় ও বিশ্বে।”
– ড. হুমায়ুন আজাদ
৪৩
আমার লেখার যে অংশটুকু পাঠককে তৃপ্তি দেয়, সেটুকু বর্তমানের জন্য;
আর যে অংশ তাদের ক্ষুব্ধ করে, সেটুকু ভবিষ্যতের জন্য।
– হুমায়ুন আজাদ
৪৪
“শিশুও সাপ চেনে বাঙালিরও চেনার কথা জামাতকে; কিন্তু বাঙালি মনে হয় শিশুর চেয়েও নির্বোধ। গোখরোর কামড় খেয়েও বাঙালি চেনে না সাপ কাকে বলে। বাঙলাদেশ ও তার বিভ্রান্ত রাজনীতি দুধকলা দিয়ে পুষে আসছে কালোজাতিকে যার ছোবলে একদিন সম্পূর্ণ নীল হয়ে যেতে হবে বাঙালি জাতিটিকে।”
–অধ্যাপক হুমায়ুন আজাদ
৪৫
“বাঙলাদেশে মাস্তান ছাড়া সবাই অসহায়; তাই বাঙলাদেশ হয়ে উঠেছে ধর্ষণের লীলাভূমি।”
– হুমায়ুন আজাদ।
৪৬
আমাদের সংস্কৃতির যে অংশ পশ্চিম থেকে যতো কম নিয়েছে, সে অংশ ততো গরীব। যেমন নৃত্য : সামাজিক কারণে বেশী নিতে পারে নি বলে আমাদের তরুনীরা আজো কোমর দুলিয়ে নেচে চলেছে হাজার বছরের পুরোনো কলসি নাচ।
-হুমায়ুন আজাদ।
৪৭
“এক বড় অশুভ সময় এসেছে পৃথিবীতে,যারা অন্ধ তারা সবচেয়ে বেশি দেখতে তো পাচ্ছেই ,তারা অত্যন্ত বেশি বিশ্বাস করছে,এবং পৃথিবী জুড়ে ছড়িয়ে দিচ্ছে বিশ্বাসের মহামারী।এখন সবাই বিশ্বাস করছে, সবাই বিশ্বাসী,কারো পক্ষে এখন বলা সম্ভব হচ্ছেনা আমি বিশ্বাস করিনা,আমি অবিশ্বাস করি।বিজ্ঞানের এই অসাধারণ যুগে যখন কিছু অবিশ্বাসী সৌরলোক পেরিয়ে ঢুকতে চাচ্ছে মহাবিশ্বে,তখন পৃথিবী মেতে উঠেছে মধ্যযুগীয় বিশ্বাসে।”
আমার অবিশ্বাস- হুমায়ুন আজাদ
৪৮
“কাজী নজরুল ইসলাম এখন রাষ্ট্রধর্মী বাঙলাদেশের জাতীয় কবি, খাঁটি ইসলামী কবি। এক সময় ফতোয়াবাজদের জ্বালায় তিনি অস্থির ছিলেন। আর এখন যদি কবিতা লিখতেন, তবে আজ যারা তাকে জাতীয় কবি বানিয়েছে, তারাই তাঁকে কাফের বলে তার শির ছিঁড়তো।”
– হুমায়ুন আজাদ
৪৯
– হুমায়ুন আজাদ
৫০
মানুষের ওপর বিশ্বাস হারানো পাপ, তবে বাঙালির ওপর বিশ্বাস রাখা বিপজ্জনক।
— হুমায়ুন আজাদ