Skip to content Skip to sidebar Skip to footer

সূরা কুরাইশ বাংলা উচ্চারণ সহ Free 2025

আসসালামুয়ালাইকুম, প্রিয় বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন? আশা করি আল্লাহর রহমতে ভালই আছেন। আমি আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর রহমতে ভালই আছি। বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের সামনে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে হাজির হয়েছি। বিষয়টি হলো সূরা কুরাইশ আরবি ইংরেজি বাংলা অনুবাদ উচ্চারণ সহ শানে নুযুল দেওয়া হয়েছে। এখানে আপনারা যা যা জানতে পারবেন তা হচ্ছেঃ সূরা কুরাইশ বাংলা, সূরা কুরাইশ এর তাফসীর, সূরা কুরাইশ বাংলা উচ্চারণ সহ, সূরা কুরাইশ এর অনুবাদ,সূরা কুরাইশ তেলাওয়াত, সূরা কুরাইশ ইংলিশ, সূরা কুরাইশ, সূরা কুরাইশ কোথায় অবতীর্ণ হয় ,সূরা কুরাইশ অর্থসহ। নিচে সূরা কুরাইশ আরবি ইংরেজি বাংলা অনুবাদ উচ্চারণ সহ শানে নুযুল বিস্তারিত বর্ণনা করা হয়েছে।

সূরা কুরাইশ বাংলা, সূরা কুরাইশ বাংলা উচ্চারণ, সূরা কুরাইশ এর অর্থ, সূরা কুরাইশ অর্থসহ, সূরা কুরাইশ বাংলা অর্থসহ, সূরা কুরাইশ বাংলা উচ্চারণ সহ, সূরা কুরাইশ এর তাফসীর, সূরা কুরাইশ এর ফজিলত
সূরা কুরাইশ বাংলা, সূরা কুরাইশ বাংলা উচ্চারণ, সূরা কুরাইশ এর অর্থ, সূরা কুরাইশ অর্থসহ, সূরা কুরাইশ বাংলা অর্থসহ, সূরা কুরাইশ বাংলা উচ্চারণ সহ, সূরা কুরাইশ এর তাফসীর, সূরা কুরাইশ এর ফজিলত

Table of Contents

সূরা কুরাইশ

بِسمِ اللَّهِ الرَّحمٰنِ الرَّحيمِ

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম                        করুণাময়, অতি দয়ালু

[1] لِإيلٰفِ قُرَيشٍ

[1] লিঈলা-ফি কুরইশিন্।

[1] কোরাইশের আসক্তির কারণে।

[1] (It is a great Grace and protection from Allâh), for the taming of the Quraish,

সূরা কুরাইশ বাংলা, সূরা কুরাইশ বাংলা উচ্চারণ, সূরা কুরাইশ এর অর্থ, সূরা কুরাইশ অর্থসহ, সূরা কুরাইশ বাংলা অর্থসহ, সূরা কুরাইশ বাংলা উচ্চারণ সহ, সূরা কুরাইশ এর তাফসীর, সূরা কুরাইশ এর ফজিলত

[2] إۦلٰفِهِم رِحلَةَ الشِّتاءِ وَالصَّيفِ

[2] ঈলা-ফিহিম্ রিহ্লাতাশ্ শিতা-য়ি অছ্ছোয়াইফ্।

[2] আসক্তির কারণে তাদের শীত ও গ্রীষ্মকালীন সফরের।

[2] (And with all those Allâh’s Grace and Protections for their taming, We cause) the (Quraish) caravans to set forth safe in winter (to the south), and in summer (to the north without any fear),

সূরা কুরাইশ

[3] فَليَعبُدوا رَبَّ هٰذَا البَيتِ

[3] ফাল্ইয়া’বুদূ রব্বাহা-যাল্ বাইতি।

[3] অতএব তারা যেন এবাদত করে এই ঘরের পালনকর্তার।

[3] So let them worship (Allâh) the Lord of this House (the Ka’bah in Makkah).

[4] الَّذى أَطعَمَهُم مِن جوعٍ وَءامَنَهُم مِن خَوفٍ

[4] ল্লাযী আত্ব‘আমাহুম্ মিন্ জুইঁও ওয়া আ-মানাহুম্ মিন্ খাওফ্।

[4] যিনি তাদেরকে ক্ষুধায় আহার দিয়েছেন এবং যুদ্ধভীতি থেকে তাদেরকে নিরাপদ করেছেন।

[4] (He) Who has fed them against hunger, and has made them safe from fear.

===_-_-_-_-_-_-_-_===_-_-_-_-_-_===

  শানে নুযূল   

এই সূরাটিকে সূরা ঈলাফও বলা হয়। পূর্বের সূরা ফীলের সাথে এ সূরাটির যোগ-সূত্র আছে

______________•______________

সূরা কুরাইশ: গুরুত্ব ও শিক্ষণীয় দিকসমূহ

ইসলামী শিক্ষা ও নৈতিকতা আমাদের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। পবিত্র কুরআনের প্রতিটি সূরার মধ্যে আল্লাহর নির্দেশনা, রহমত এবং উপদেশ বিদ্যমান। সূরা কুরাইশ (কুরাইশ গোত্র) আল-কুরআনের ১০৬তম সূরা, যা মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। এটি ছোট সূরাগুলির মধ্যে অন্যতম হলেও এর গুরুত্ব ও তাৎপর্য অনেক গভীর।

এই ব্লগ পোস্টে আমরা সূরা কুরাইশের অর্থ, ব্যাখ্যা এবং আমাদের জীবনের জন্য তা থেকে কী শিক্ষা গ্রহণ করতে পারি তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। ইসলামের মৌলিক শিক্ষা এবং মানবতার প্রতি দয়া প্রদর্শন নিয়ে কুরাইশ গোত্রের জন্য আল্লাহর যে উপদেশ ছিল, তা নিয়েও আলোকপাত করব।

সূরা কুরাইশের পরিচিতি

সূরা কুরাইশ পবিত্র কুরআনের ১০৬ নম্বর সূরা এবং এটি মাত্র ৪টি আয়াত নিয়ে গঠিত। এই সূরায় আল্লাহ কুরাইশ গোত্রকে নির্দেশ দেন যাতে তারা কাবা ঘরকে কেন্দ্র করে তাদের জীবনযাত্রা ও অর্থনীতির প্রতি খেয়াল রাখে। এই সূরায় কুরাইশ গোত্রের প্রতি আল্লাহর আশীর্বাদ, তাঁদের জীবনের স্বাচ্ছন্দ্য এবং তাঁদের বাণিজ্যিক নিরাপত্তার প্রতি নির্দেশনা রয়েছে।

সূরার আয়াতগুলো হলো:

১: لِإِيلَافِ قُرَيْشٍ
(কুরাইশের সমঝোতার জন্য।)

২: إِيلَافِهِمْ رِحْلَةَ الشِّتَاءِ وَالصَّيْفِ
(তাদের শীত ও গ্রীষ্মের সফরের অভ্যস্ততার জন্য।)

৩: فَلْيَعْبُدُوا رَبَّ هَذَا الْبَيْتِ
(তারা যেন এই ঘরের প্রভুকে উপাসনা করে।)

৪: الَّذِي أَطْعَمَهُم مِّن جُوعٍ وَآمَنَهُم مِّنْ خَوْفٍ
(যিনি তাদেরকে ক্ষুধা থেকে বাঁচিয়েছেন এবং ভয় থেকে নিরাপদ করেছেন।)

সূরা কুরাইশের অর্থ ও ব্যাখ্যা

এই সূরায় আল্লাহ তায়ালা কুরাইশ গোত্রের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশের কথা বলেছেন। কুরাইশরা ছিল মক্কার একটি বিশিষ্ট গোত্র, যারা কাবা ঘরের দেখাশোনা করত। এই সূরায় উল্লেখ করা হয়েছে যে, আল্লাহ কুরাইশদের জন্য শীত এবং গ্রীষ্মের বাণিজ্যিক সফরকে সহজ করেছেন। আল্লাহ তাদের জীবনযাত্রা ও ব্যবসায়িক সফলতার জন্য দয়া করেছেন, এবং সেইজন্য তাদের উচিত শুধুমাত্র আল্লাহর ইবাদত করা।

আয়াত ১-২: কুরাইশের বাণিজ্যিক সফর

প্রথম দুই আয়াতে আল্লাহ কুরাইশ গোত্রের বাণিজ্যিক সফরের প্রতি ইঙ্গিত করেছেন। তারা বছরে দুইবার দীর্ঘ বাণিজ্যিক সফরে যেত—একটি শীতকালে এবং একটি গ্রীষ্মকালে। এই সফরগুলির মাধ্যমে তারা খাদ্য, পোশাক এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী নিয়ে আসত, যা তাদের জীবনযাত্রার উন্নতি সাধন করত। আল্লাহ তাদের এই সমৃদ্ধির জন্য তাদের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে নির্দেশ দিয়েছেন।

আয়াত ৩: আল্লাহর ইবাদতের আহ্বান

তৃতীয় আয়াতে আল্লাহ কুরাইশদের আদেশ করেছেন যেন তারা কাবা ঘরের প্রভু, অর্থাৎ আল্লাহর ইবাদত করে। কাবা ঘর ছিল সেসময় আরবদের জন্য একটি পবিত্র স্থান, এবং কুরাইশদের দায়িত্ব ছিল এটি রক্ষণাবেক্ষণ করা। তবে আল্লাহ তাদের স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন যে, শুধু কাবা ঘর রক্ষণাবেক্ষণ নয়, বরং একমাত্র আল্লাহর ইবাদতই তাদের প্রধান দায়িত্ব।

আয়াত ৪: আল্লাহর রহমত

শেষ আয়াতে আল্লাহ তাদের দুইটি বড় দানের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন—তাদের ক্ষুধা থেকে মুক্তি এবং তাদের নিরাপত্তা। মক্কা ছিল একটি বাণিজ্যিক কেন্দ্র, যেখানে কুরাইশরা নির্ভয়ে বাণিজ্য করত। আল্লাহ তাদের জীবিকার জন্য খাদ্য ও পানীয় সরবরাহ করেছেন এবং তাদের সব ধরণের ভয় থেকে নিরাপদ রেখেছেন। এটি আমাদের শেখায় যে, আমাদের জীবনের সমস্ত সমৃদ্ধি আল্লাহর দান, এবং সেই জন্য আমাদের সর্বদা তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞ থাকা উচিত।

সূরা কুরাইশ থেকে শিক্ষণীয় দিকসমূহ

এই সূরা থেকে আমাদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা রয়েছে। বিশেষ করে কৃতজ্ঞতা, আল্লাহর প্রতি ভরসা এবং একমাত্র আল্লাহর ইবাদতের প্রয়োজনীয়তা। এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা তুলে ধরা হলো:

১. কৃতজ্ঞতা প্রকাশ

সূরা কুরাইশ আমাদের শেখায় যে, আল্লাহর দেওয়া নিয়ামতের জন্য আমাদের কৃতজ্ঞ থাকা উচিত। আল্লাহ আমাদের জীবনের সকল ভালো বিষয় দিয়েছেন, এবং আমরা যখন সেই নিয়ামতগুলি উপভোগ করি, তখন আমাদের উচিত আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা। কুরাইশ গোত্র যেমন আল্লাহর আশীর্বাদ উপভোগ করেছিল, তেমনি আমাদেরও নিজেদের জীবনের প্রতিটি দিকের জন্য আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞ হওয়া উচিত।

২. আল্লাহর উপর নির্ভরশীলতা

সূরা কুরাইশের শিক্ষার মধ্যে একটি বড় দিক হলো আল্লাহর উপর নির্ভরশীল থাকা। আল্লাহই আমাদের রিজিকের ব্যবস্থা করেন এবং আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে সুরক্ষা প্রদান করেন। আমাদের জীবনযাত্রার উন্নতির জন্য কেবলমাত্র আমাদের পরিশ্রমই নয়, আল্লাহর রহমতও অপরিহার্য।

৩. একমাত্র আল্লাহর ইবাদত

এই সূরার প্রধান শিক্ষা হলো একমাত্র আল্লাহর ইবাদত করা। আমাদের জীবনের সকল কাজের মূলে আল্লাহর প্রতি ভক্তি থাকা উচিত। আল্লাহই আমাদের জীবনের সকল কল্যাণের উৎস এবং তাঁর ইবাদত আমাদের প্রধান দায়িত্ব।

৪. শান্তি ও নিরাপত্তার গুরুত্ব

শেষ আয়াতে আল্লাহ আমাদের শেখান যে, জীবনের শান্তি ও নিরাপত্তা আল্লাহর দান। কুরাইশরা যেমন তাদের সমাজে নিরাপত্তা পেত, তেমনি আমাদেরও জীবনের শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞ থাকা উচিত। আমাদের সমাজের শান্তি ও নিরাপত্তা রক্ষা করা আমাদের দায়িত্ব।

সূরা কুরাইশ: বাংলা উচ্চারণ, অর্থ এবং ফজিলত

সূরা কুরাইশ, পবিত্র কুরআনের ১০৬তম সূরা, মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। এটি চারটি আয়াত নিয়ে গঠিত। কুরাইশ জাতির প্রতি আল্লাহর রহমত ও অনুগ্রহের কথা এই সূরায় উল্লেখ করা হয়েছে।

সূরা কুরাইশ (বাংলা উচ্চারণ): সূরা কুরাইশ বাংলা উচ্চারণ ~ সূরা কুরাইশ বাংলা উচ্চারণ সহ

সূরা কুরাইশ বাংলা উচ্চারণ ~ সূরা কুরাইশ বাংলা উচ্চারণ সহ দেখবো এখানে।

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ

লিইলাফি কুরাইশিন

ইলাফিহিম রিহলাতাশ শিতাই ওয়াছ সাইফি

ফালইয়াবুদু রাব্বা হাজাল বাইতি

আল্লাযি আত’আমাহুম মিঙ্কুফি ওয়াআমানাহুম মিঙ্কওফি


সূরা কুরাইশ (বাংলা অনুবাদ): সূরা কুরাইশ এর অর্থ ~ সূরা কুরাইশ অর্থসহ ~ সূরা কুরাইশ বাংলা অর্থসহ

সূরা কুরাইশ এর অর্থ ~ সূরা কুরাইশ অর্থসহ ~ সূরা কুরাইশ বাংলা অর্থসহ: আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।

(১) কুরাইশদের অভ্যাসের কারণে।

(২) তাদের শীতকালীন ও গ্রীষ্মকালীন সফরের অভ্যাসের কারণে।

(৩) তারা যেন এই ঘরের (কাবার) রবের ইবাদত করে।

(৪) যিনি তাদেরকে ক্ষুধার থেকে রক্ষা করেছেন এবং ভয়ের থেকে নিরাপদ করেছেন।


সূরা কুরাইশ এর তাফসীর:

সূরার পরিচিতি:

সূরা কুরাইশ এমন একটি জাতির ওপর আল্লাহর অনুগ্রহের স্মরণ করিয়ে দেয়, যারা পবিত্র কাবা ঘরের অভিভাবক ছিল। কুরাইশ জাতি ছিল মক্কার বাসিন্দা, এবং তারা শীত ও গ্রীষ্মকালে বাণিজ্য সফরে যেত। আল্লাহ তাদের জন্য এই সফরগুলিকে সহজ করে দিয়েছেন। তাদের কোনো নিরাপত্তা সমস্যায় পড়তে হয়নি এবং তারা সম্পদ ও খ্যাতি অর্জন করেছিল।

আয়াতের ব্যাখ্যা:

১-২ আয়াত: আল্লাহ কুরাইশদের দুই মৌসুমী সফরকে উল্লেখ করছেন, যা তাদের জীবিকার প্রধান উৎস ছিল। এই সফরগুলির মাধ্যমে তারা প্রচুর সম্পদ ও সম্পত্তি সংগ্রহ করেছিল।

৩ আয়াত: এখানে আল্লাহ কুরাইশদের নির্দেশ দিচ্ছেন যেন তারা কাবা ঘরের মালিকের (আল্লাহর) ইবাদত করে। আল্লাহ তাদেরকে অনেক অনুগ্রহ করেছেন এবং তারা যাতে আল্লাহর কৃতজ্ঞতা আদায় করে।

৪ আয়াত: এই আয়াতে আল্লাহ কুরাইশদের দুটো বড় অনুগ্রহের কথা উল্লেখ করেছেন—একটি হলো ক্ষুধা থেকে মুক্তি এবং অপরটি হলো ভয়ের থেকে নিরাপত্তা। এটি বোঝায় যে আল্লাহ তাদেরকে রক্ষা করেছেন, তারা যেন এর প্রতিদানে তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞ হয়।


সূরা কুরাইশ এর ফজিলত:

১. রিজিকের বরকত: এই সূরা পড়ার মাধ্যমে আল্লাহর কাছে রিজিক ও সম্পদ বৃদ্ধির জন্য দোয়া করা যায়। এটি রিজিকের সঙ্কট দূর করতে সহায়ক বলে মনে করা হয়।

২. নিরাপত্তা লাভ: সূরা কুরাইশ নিয়মিত পাঠ করলে ব্যক্তি ও পরিবার নিরাপত্তা লাভ করে এবং আল্লাহর বিশেষ রহমত লাভ করে।

৩. দুর্ভিক্ষ ও সংকট থেকে মুক্তি: ইসলামী ঐতিহ্য অনুযায়ী, যদি কেউ সংকট বা দুর্ভিক্ষের মধ্যে পড়ে, তবে সূরা কুরাইশ পাঠ করলে সেই সংকট থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

৪. ব্যবসায় সফলতা: ব্যবসা ও বাণিজ্যের ক্ষেত্রে এই সূরা বিশেষভাবে ফজিলতপূর্ণ। যারা ব্যবসা পরিচালনা করেন, তারা এটি নিয়মিত পাঠ করলে ব্যবসায় সফলতা লাভ করতে পারেন।

উপসংহার

সূরা কুরাইশের মাধ্যমে আল্লাহ আমাদের কৃতজ্ঞতা, ইবাদত এবং নির্ভরশীলতার শিক্ষা দিয়েছেন। আমাদের জীবনের সকল উন্নতি এবং সমৃদ্ধি আল্লাহর দান, এবং সেই জন্য আমাদের তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞ থাকা উচিত। একমাত্র আল্লাহর ইবাদতই আমাদের জীবনের মূল উদ্দেশ্য হওয়া উচিত, কারণ তিনিই আমাদের সকল সাফল্যের মূল উৎস।

সূরা কুরাইশের ছোট আয়াতগুলো থেকে আমরা যে মূল্যবান শিক্ষা গ্রহণ করতে পারি তা আমাদের ব্যক্তিগত, সামাজিক ও আধ্যাত্মিক জীবনে কাজে লাগানো উচিত। এভাবে আমরা আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রদর্শন করতে পারি এবং আমাদের জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে তাঁর ইবাদত করতে পারি।

এই বিষয়ে আরও বিস্তারিত জানতে এবং বিভিন্ন ইসলামী শিক্ষামূলক বিষয় পড়তে, ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট timeofbd.com

বিঃদ্রঃ কোনো ভুল হলে কমেন্টে জানাবেন সঠিক করবো ইনশাআল্লাহ।

Leave a comment