নতুন বংশধর সৃষ্টিতে মাইটোসিস ও মিয়ােসিস কোষ বিভাজন প্রক্রিয়ার ভূমিকা | নতুন বংশধর সৃষ্টিতে মাইটোসিস এর ভূমিকা | নতুন বংশধর সৃষ্টিতে মিয়োসিস এর ভূমিকা | নতুন বংশধর সৃষ্টিতে মাইটোসিস ও মিয়ােসিস কোষ বিভাজনের ভূমিকা | biology যশোর বোর্ড ১৯ এর সৃজনশীল সমাধান
নতুন বংশধর সৃষ্টিতে মাইটোসিস ও মিয়ােসিস কোষ বিভাজন প্রক্রিয়ার ভূমিকা
জীবের ডিপ্লয়েড জনন মাতৃকোষ ( 2n ) মাইটোসিস প্রক্রিয়ায় বিভাজিত হয়ে হ্যাপ্লয়েড অপত্য কোষ ( n ) অর্থাৎ শুক্রাণু ( n ) ও ডিম্বাণু ( n ) গঠন করে । শুক্রাণু ও ডিম্বাণুর মিলনের ফলে ডিপ্লয়েড জাইগােট ( 2n ) তৈরি হয় । জাইগােটে ক্রমাগত মাইটোসিস বিভাজন হতে থাকে । ধীরে ধীরে ভূণের বিকাশ ঘটতে থাকে । ভূণ হতে মাইটোসিস প্রক্রিয়ায় অসংখ্য কোষ সৃষ্টি হয় এবং পরবর্তীতে পূর্ণাঙ্গ জীব গঠন করে । মাইটোসিস প্রক্রিয়া জীবে সবসময় চলতে থাকে । জীবের গঠন পরবর্তী বিকাশ , বিভিন্ন অঙ্গ সৃষ্টি ও বিকাশ সবই মাইটোসিসের মাধ্যমে হয় । আবার , মিয়ােসিস না ঘটলে জনন মাতৃকোষ থেকে অপত্য কোষ সৃষ্টি হবে না । ফলে জাইগােট তথা নতুন জীব উৎপন্ন হবে না । আবার মাইটোসিস না হলে জাইগােট থেকে পূর্ণাঙ্গ জীব সৃষ্টি হতে পারবে । সুতরাং একথা স্পষ্টভাবে বলা যায় যে , একটি পূর্ণাঙ্গ জীবের গঠনে অর্থাৎ নতুন বংশধর সৃষ্টিতে মাইটোসিস ও মিয়ােসিস উভয় প্রকার কোষ বিভাজনই অপরিহার্য ভূমিকা পালন করে ।
টাগ:নতুন বংশধর সৃষ্টিতে মাইটোসিস ও মিয়ােসিস কোষ বিভাজন প্রক্রিয়ার ভূমিকা,নতুন বংশধর সৃষ্টিতে মাইটোসিস এর ভূমিকা, নতুন বংশধর সৃষ্টিতে মিয়োসিস এর ভূমিকা, নতুন বংশধর সৃষ্টিতে মাইটোসিস ও মিয়ােসিস কোষ বিভাজনের ভূমিকা, biology যশোর বোর্ড ১৯ এর সৃজনশীল সমাধান