Skip to content Skip to sidebar Skip to footer

দৈনিক শিক্ষা বেতন ২০২৫ | দৈনিক শিক্ষা খবর ২০২৫ | নন এমপিও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সর্বশেষ খবর

দৈনিক শিক্ষা বেতন ২০২৫, দৈনিক শিক্ষা এমপিও ২০২৫, দৈনিক শিক্ষা খবর ২০২৫, www google com দৈনিক শিক্ষা খবর, দৈনিক শিক্ষা এমপিও মাদ্রাসা, দৈনিক শিক্ষা নিউজ ২০২৫, দৈনিক শিক্ষা সর্বশেষ সংবাদ, দৈনিক শিক্ষা আজকের খবর, নন এমপিও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সর্বশেষ খবর

    দৈনিক শিক্ষা বেতন

    আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ,সম্মানিত শিক্ষক/শিক্ষিকা বৃন্দ আপানারা কেমন আছেন?আমি আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর অশেষ কৃপায় ভালো আছি।আমরা লক্ষ্য করেছি প্রিয় শিক্ষক/শিক্ষিকা বৃন্দ আপনারা আপনাদের ভাতা কিংবা বেতন পাওয়ার তথ্য জানার জন্য ইন্টারনেটের সহায়তা নিতে হচ্ছে। আপনার ইন্টারনেটের মাধ্যমে সার্চ করে সে সকল তথ্য নিচ্ছেন।সুতরাং প্রিয় শিক্ষক/শিক্ষিকা বৃন্দ আজ আমরা আলোচনা করব দৈনিক শিক্ষা বেতন ২০২৫ নিয়ে।বৈশ্বিক করোনা মহামারীর কারণে যেহেতু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দীর্ঘদিন থেকে বন্ধ ছিল,সেহেতু বেতন পাওয়া নিয়ে শিক্ষক-শিক্ষিকার একটু সংশয় ছিল।কারণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল এবং করোনা মহামারীর কারণে দেশের অর্থনৈতিক কিছুটা অবনতি হয়েছে।অতএব, প্রিয় শিক্ষক/শিক্ষিকা বৃন্দ আপনাদের এই বিশেষ তথ্য দেওয়ার জন্য আমরা আজকের আলোচনায় দৈনিক শিক্ষা বেতন ২০২৫ নিয়ে আলোচনা করব।শিক্ষক-শিক্ষিকার কোন মাসের বেতন কোন মাসের কত তারিখ দেওয়া হবে এসকল সমস্ত বিষয় আমরা আমাদের সাইটে প্রোভাইড করব।

    Assalamu Alaikum wa Rahmatullahi wa Barakatuh, esteemed teachers, how are you? I am fine, Alhamdulillah, by the infinite grace of God. He is taking all the information by searching through your internet. So dear teachers, today we will discuss the daily education salary ২০২৫. Since the educational institution was closed for a long time due to the global corona epidemic, the teacher had a little doubt about getting the salary. It was closed for a long time and the country’s economy has deteriorated due to the Corona epidemic. Therefore, dear teachers, to give you this special information, we will discuss the daily education salary ২০২৫ in today’s discussion. All the things we will provide on our site.

    দৈনিক শিক্ষা এমপিও

    বেসরকারি স্কুল ও কলেজের শিক্ষক/শিক্ষিকা ও কর্মচারীদের ২০২৫ এর জানুয়ারি  মাসের এমপিওর চেক দেওয়া হয়েছে। গত বুধবার (৩ ফেব্রুয়ারি) শিক্ষা প্রশাসনের একাধিক সূত্র দৈনিক শিক্ষা ডট কম কে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। বেতন-ভাতা তোলার শেষ দিন  হলো ১০ ফেব্রুয়ারি।প্রতিষ্ঠান প্রধানদের ওয়েবসাইট  থেকে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের এমপিওর শিট ডাউনলোড করে নিত হবে।প্রত্যেক মাসের শেষের দিকে এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীরা দৈনিক শিক্ষা ডট কমে ফোন ও ইমেইল করে জানতে চাইবেন যে কবে চেক ছাড় হবে। ১০-১৫ বছর আগে এক মাসের বেতন পেতে অন্য মাসের শেষের সপ্তাহ কিংবা আরও একমাস লেগে যেত।দৈনিক শিক্ষা ডট কমের পক্ষ থেকে গত ১০ বছর ধরে প্রচেষ্টা করে বেতনের চেক ছাড়ের সময় কয়েকদিন এগিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে। যেসব শিক্ষক রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত বা আর্থিক অবস্থা ভালো অথবা রাজনৈতিক দলের পদে আছেন বা কোচিং কিংবা নোট গাইডের সাথে সংযুক্ত তারা এই চেক ছাড়ের খবর নেন না। কিন্তু যারা শুধুই এমপিওর ওপর নির্ভরশীল তারা দৈনিক শিক্ষার সাংবাদিকদের কাছে জানার চেষ্টা করে কবে চেক ছাড় হবে। তারা টেলিফোন করেন, ইমেইল করেন এমনকি ফেসবুক ও ইউটিউব লাইভেও চেক ছাড়ের খবর জানার চেষ্টা করেন।

    Teachers and staff of private schools and colleges have been given MPO checks for January ২০২৫. On Wednesday (February 3), several sources in the education administration confirmed the information to Dainik Shiksha.com. The last day to collect salary and allowance is February 10. The heads of the institutions will download the MPO sheets of their respective organizations from the website. 10-15 years ago, it would have taken the last week of another month or another month to get one month’s salary. Teachers who are involved with a political party or have a good financial situation or are in a political party position or are attached to a coaching or note guide do not take notice of this check waiver. But those who rely only on MPOs try to find out from the daily education journalists when the check will be released. They telephoned, emailed, and even tried to find out about the check discount on Facebook and YouTube Live.

    দৈনিক শিক্ষা বেতন ২০২৫, দৈনিক শিক্ষা এমপিও ২০২৫, দৈনিক শিক্ষা খবর ২০২৫, www google com দৈনিক শিক্ষা খবর, দৈনিক শিক্ষা এমপিও মাদ্রাসা, দৈনিক শিক্ষা নিউজ ২০২৫, দৈনিক শিক্ষা সর্বশেষ সংবাদ, দৈনিক শিক্ষা আজকের খবর, নন এমপিও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সর্বশেষ খবর

    দৈনিক শিক্ষা খবর

    চলমান করোনভাইরাস প্রাদুর্ভাব বিবেচনা করে প্রথাগত শিক্ষাগত পদ্ধতির পরিবর্তন করতে সরকার প্রস্তুত। বিদ্যমান পাঠ্যক্রমের অধীনে, ২০২৫ সালের মধ্যে শিক্ষার্থীদের শিক্ষামূলক কার্যক্রমের অ্যাসাইনমেন্টের মাধ্যমে মূল্যায়ন করা হবে। একই সাথে, ২০২৫ শিক্ষাবর্ষের ঘাটতি পূরণ করার জন্য শিক্ষার্থীদের নতুন বছরে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।শিক্ষা মন্ত্রকের মতে, কোভিড -১৯ পরিস্থিতির কারণে ২০২৫ সালে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার কোনও সম্ভাবনা এখনো হয়ে উঠেনি। এ ছাড়া এ বছরের মার্চ পর্যন্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকতে পারে। 

    The government is ready to change the traditional educational system considering the ongoing coronavirus outbreak. Under the existing curriculum, students will be assessed by ২০২৫ through assignments of educational activities. At the same time, special measures will be taken by the students in the new year to fill the gap in the ২০২৫ academic year. Also, educational institutions may remain closed until March this year.

    জাতীয় পাঠ্যক্রম এবং পাঠ্যপুস্তক বোর্ড জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের জন্য তিন মাসের অ্যাসাইনমেন্ট তৈরির জন্য কাজ করছে। অন্যদিকে এখন থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ সারা বছর অ্যাসাইনমেন্টের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। কোনও করোনভাইরাস মহামারী না থাকলেও অ্যাসাইনমেন্ট সিস্টেমটি চলতে থাকবে। একই সাথে, ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থীদের ঘাটতি পূরণে চলতি শিক্ষাবর্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এজন্য শিক্ষার্থীদের পুরাতন বইয়ের পাশাপাশি সংগ্রহের নতুন বই রাখতে হবে।

    The National Curriculum and Textbook Board is working to create three-month assignments for students from January to March. On the other hand, from now on, the secondary and higher education department is preparing to evaluate the students through assignments throughout the year. The assignment system will continue even if there is no coronavirus epidemic. At the same time, measures will be taken in the current academic year to fill the gap of students in the ২০২৫ academic year. For this, students have to keep old books as well as new books in the collection.

    শিক্ষা মন্ত্রকের মতে, ২০২৫ সালের ১ জানুয়ারি শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ করা হয়েছিল। অ্যাসাইনমেন্ট সিস্টেমের পাশাপাশি অনলাইন পাঠদান এবং ভিডিও রেকর্ডিং ব্যবস্থাও অব্যাহত আছ্র। এমনকি কোনও করোনার পরিস্থিতি না থাকলেও বছর জুড়ে অনলাইনে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হবে এমনটাই জানা যায়।

    According to the Ministry of Education, the textbooks were distributed among the students on January 1, ২০২৫. In addition to the assignment system, the online teaching and video recording system also continue. It is known that online education activities will be conducted throughout the year even if there is no corona situation.

    www google com দৈনিক শিক্ষা খবর

    মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক সৈয়দ গোলাম মোঃ ফারুক বলেছেন, “আমরা দীর্ঘদিন ধরে একটি গঠনমূলক মূল্যায়ন ব্যবস্থা প্রবর্তনের চেষ্টা করছি। কিন্তু আমরা পারিনি। গঠনমূলক মূল্যায়ন নভেম্বর থেকে শুরু হতে হয়েছিল। করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে।এটি শিক্ষার্থীদের পক্ষে অত্যন্ত কার্যকর হয়েছে।শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা এটিকে ভালভাবে গ্রহণ করেছে।এই ব্যবস্থাটি কেবল পরীক্ষার উপর নির্ভর করে।তাহলে করোনাভাইরাসটির প্রাদুর্ভাব না থাকলেও আমরা পরের বছর এটি চালিয়ে যাব।তিনি আরও যোগ করেন যে গঠনমূলক মূল্যায়ন পদ্ধতিতে ফাঁকি দেওয়ার কোনও সুযোগ নেই। শিক্ষকরা যদি শিক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট সম্পর্কে জানতে চান বা অ্যাসাইনমেন্টটি দেখতে চান, তবে তারা বুঝতে পারবেন যে শিক্ষার্থী এটি করেছে কিনা। যদি কেউ নিজেই এটি না করে তবে শিক্ষকরা তাকে আবার একই দায়িত্ব অর্পণ করবেন।

    Prof. Syed Golam Md. Farooq, Director General, Department of Secondary and Higher Education, said, “We have been trying for a long time to introduce a constructive assessment system. But we could not. The constructive assessment had to start in November. Coronavirus situation Well done. This system depends only on the test. If there is no outbreak of coronavirus then we will continue it next year. He added that there is no chance of cheating in the constructive assessment method. But they will understand if the student has done it, and if someone does not do it himself, the teachers will give him the same responsibility again.

    অধ্যাপক সৈয়দ গোলাম মোঃ ফারুক বলেছেন যে শিক্ষকরা নিয়োগের মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থীর দুর্বলতাগুলি মূল্যায়ন করতে পারবেন। পরে শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের তাদের দুর্বলতা বুঝতে পেরে শিক্ষা দেবেন। প্রয়োজনে, শিক্ষক পুনরায় নিয়োগের সাথে নির্দিষ্ট পাঠের জন্য ছাত্রকে সক্ষম করবে।

    Professor Syed Golam Md. Farooq said that teachers can assess the weaknesses of a student through recruitment. Later teachers will teach students to understand their weaknesses. If necessary, the teacher will enable the student for specific lessons with re-employment.

    জাতীয় পাঠ্যক্রম এবং পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) সদস্য (পাঠ্যক্রম) অধ্যাপক মশিউজ্জামান বলেছেন যে করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান না খোলার পরেও আমরা ২০২৫ সালের তিন মাস (জানুয়ারী, ফেব্রুয়ারি এবং মার্চ) জন্য নিয়োগ প্রস্তুতি নেব। অনলাইন ক্লাসও চলবে। যদিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা সম্ভব, অনলাইন ক্লাস চলবে। ২০২৫ সালে, চলতি বছরে শিক্ষামূলক কার্যক্রমের ঘাটতির জন্য কিছু গাইডলাইন প্রস্তুত করা হয়েছে। আমরা পরের বছর একটি প্যাকেজও চালু করব, যেখানে পুরানো পাঠ্যক্রমটিতে নতুন পাঠ্যক্রমের কিছু বিষয়বস্তু থাকবে। শিক্ষার্থীদের জন্য প্রকল্পের কাজও থাকবে।

    Professor Mashiuzzaman, a member (curriculum) of the National Curriculum and Textbook Board (NCTB), said that we will continue to prepare for recruitment for the three months (January, February, and March) of ২০২৫, even if educational institutions are not opened for coronavirus outbreaks. Online classes will also run. Although it is possible to open an educational institution, online classes will continue. In ২০২৫, some guidelines have been prepared for the shortfall in educational activities this year. We will also launch a package next year, where the old curriculum will contain some of the contents of the new curriculum. There will also be project work for students.

    দৈনিক শিক্ষা এমপিও মাদ্রাসা | দৈনিক শিক্ষা আজকের খবর

    মাদরাসার শিক্ষক/শিক্ষিকা এবং কর্মচারীদের ডিসেম্বর (২০২৫) মাসের এমপিওর চেক ছাড় হয়েছে। অনুদান বণ্টনকারী রাষ্ট্রায়াত্ত ব্যাংকগুলোতে চেক দেওয়া হয়েছে। শিক্ষকরা আগামী ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত বেতন-ভাতার সরকারি অংশের টাকা তুলতে নিতে পারবেন। বুধবার (৬ জানুয়ারি) মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্র দৈনিক শিক্ষাডটকম কে এ তথ্য জানানো হয়েছে। 

    মাদরাসার এমপিও আদেশের স্মারক নম্বর হচ্ছে ৫৭.২৫.০০০০.০০২.০৮.০০৪.২০-০৫  আর তারিখ: ৬-১-২০২৫

    প্রত্যেক মাসের শেষের দিকে এমপিওভুক্ত শিক্ষক/শিক্ষিকা  এবং কর্মচারীরা দৈনিক শিক্ষাডটকমে ফোন ও ইমেইল করে জানতে চাওয়া হয় কবে চেক ছাড় হবে এবং স্মারক নম্বরটা। এই স্মারক নম্বরটা আটকে রাখতে চায় ব্যাংক ও শিক্ষা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। ১০-১৫ বছর আগে এক মাসের বেতন পেতে অন্য মাসের শেষের সপ্তাহ কিংবা আরো একমাস লেগে যেত।

    দৈনিক শিক্ষা ডট কমের পক্ষ থেকে গত ১০বছর ধরে চেষ্টা করে বেতনের চেক ছাড়ের সময় কয়েকদিন এগিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে। যেসব শিক্ষক রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংযুক্ত বা আর্থিক অবস্থা ভালো অথবা কোচিং বা নোট গাইডের সাথে যুক্ত তাদের এই চেকের খবর নিয়ে মাথা ব্যথা নেই। কিন্তু যারা শুধুই এমপিওর ওপর নির্ভরশীল তারা দৈনিক শিক্ষার সাংবাদিকদের কাছে জানতে চান কবে চেক ছাড় হবে।

    Madrasa teachers and staff have been exempted from MPO checks for the month of December (২০২৫). Checks have been issued to state-owned banks distributing grants. Teachers will be able to withdraw the government portion of their salaries and allowances till January 11. Sources in the Madrasa Education Department told Dainik Shiksha.com on Wednesday (January 7).

    The memorial number of the MPO order of the madrasa is 56.25.0000.002.08.004.20-05 and the date is 7-1-২০২৫.

    Towards the end of each month, MPO registered teachers and staff are asked by phone and email at DainikSiksha.com to know when the check will be released and the memorandum number. Bank and education officials want to keep this memorandum number. 10-15 years ago, it would have taken the last week of another month or another month to get one month’s salary.

    Dainik Shiksha.com has been trying for the last 10 years to bring a few days ahead of time for the release of salary checks. Teachers who are affiliated with a political party or have good financial status or are associated with coaching or note guides do not have a headache with the news of this check. But those who rely solely on MPOs want to know from the Daily Shiksha journalists when the checks will be waived.

    দৈনিক শিক্ষা বেতন ২০২৫, দৈনিক শিক্ষা এমপিও ২০২৫, দৈনিক শিক্ষা খবর ২০২৫, www google com দৈনিক শিক্ষা খবর, দৈনিক শিক্ষা এমপিও মাদ্রাসা, দৈনিক শিক্ষা নিউজ ২০২৫, দৈনিক শিক্ষা সর্বশেষ সংবাদ, দৈনিক শিক্ষা আজকের খবর, নন এমপিও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সর্বশেষ খবর

     নন এমপিও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সর্বশেষ খবর

    এমপিওভুক্তির দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলনের ফলে আসছেন নন-এমপিও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক/শিক্ষিকা এবং কর্মচারীরা। এরই পরিপ্রেক্ষিতে এক সংবাদ সম্মেলনে এমপিও ভুক্তির দাবিতে  আবার নতুন কর্মসূচির ঘোষণা করে নিলো নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক-কর্মচারী ফেডারেশন।
    এর আগে বুধবার সংগঠনের এক সভায় ৪ দফা কর্মসূচির ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো।সংগঠনের পক্ষ থেকে ৪দফা কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সকল জেলা ও উপজেলা কমিটি পুনঃগঠন, ১৯ ফেব্রুয়ারি বেলা ১১টায় একযোগে সকল জেলায় মানববন্ধন শেষে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি এবং ২৬ ফেব্রুয়ারি বেলা ১১টায় ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবে স্বীকৃতিপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান একযোগে এমপিও ভুক্তির জন্য সংবাদ সম্মেলন। সেখানে পরবর্তী কর্মসূচির ঘোষণা করা হবে।
    এ ব্যাপারে নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক-কর্মচারী ফেডারেশনের সভাপতি অধ্যক্ষ গোলাম মাহমুদুন্নবী ডলার বলেন, আমরা দীর্ঘদিন ধরে এমপিওভুক্তির জন্য আন্দোলন করে আসছি। টানা দুইমাস রাজপথে থেকে আমরা আন্দোলন করেছি। সরকারের সকল মহল থেকে আমাদের দাবি বাস্তবায়নের আশ্বাস দিয়ে যাচ্ছেন।
    তিনি আরো বলেন, সম্প্রতি আমরা শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছি। তিনিও আমাদের বিষয়টি নিয়ে কাজ করা হচ্ছে বলে অপেক্ষা করতে বলেছেন। অথচ আমাদের শিক্ষক-কর্মচারীরা মানবেতর জীবন-যাপন করছে, কেউ মুখ তুলে দেখছেন না। এ কারণে আমরা নতুনভাবে আন্দোলনে নামার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
    Teachers and staff of non-MPO educational institutions have been the result of a long-running movement to demand MPO registration. In this context, at a press conference, the Non-MPO Educational Institution Teachers-Employees Federation announced a new program to demand MPO registration.
    Earlier, a meeting of the organization on Wednesday decided on a four-point program. The four-point program includes the reorganization of all district and Upazila committees by February 15, a memorandum to the prime minister and education minister through the deputy commissioner, and 27 after a joint human chain in all districts on February 19 at 11am. A press conference was held at 11 am in February at the National Press Club in Dhaka for the simultaneous MPO registration. The next program will be announced there.
    In this regard, Golam Mahmudunnabi Dollar, President of Non-MPO Educational Institution Teachers-Employees Federation, said, “We have been agitating for MPO registration for a long time.” We have been protesting on the streets for two months in a row. He is assuring us from all quarters of the government to implement our demands.
    “Recently we met with the education minister,” he added. He also told us to wait as we are working on the matter. While our teachers and staff are living inhuman lives, no one is looking up. That is why we have decided to start a new movement.

    দৈনিক শিক্ষা নিউজ | দৈনিক শিক্ষা সর্বশেষ সংবাদ

    আগামী মার্চ মাসে ইএফটিতে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন দেয়ার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মার্চ মাসে ফেব্রুয়ারির এমপিও এবং ইএফটির মাধ্যমে পাঠানো হবে।আর এজন্য শিক্ষকদের ইএফটির ফরম প্রকাশ করা হয়েছে।চলতি ফেব্রুয়ারি মাসের মাঝামাঝি সময় শিক্ষকদের জন্য ফরম প্রকাশ করা হয় তা পূরণের নির্দেশনা হেওয়া হয়।

    মঙ্গলবার (২ ফেব্রুয়ারি) ইএফটির ডেমো উপস্থাপনের সভায় এসকল সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগে অতিরিক্ত সচিব মোমিনুর রশিদ আমিন দৈনিক শিক্ষা ডট কমকে এসকল তথ্য দিয়েছেন। 

    তিনি আরো বলেন, মার্চ মাসের শুরুতে ফেব্রুয়ারির এমপিও শিক্ষকদের ইএফটিতে পাঠানোর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে সভায়।এ লক্ষ্যে চলতি ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি  সময় ওয়েবসাইটে ইএফটি ফরম প্রকাশ করা হবে।শিক্ষকরা নিজেরাই তথ্য অন্তর্ভুক্ত করে সেসকল ফরম পূরণ করবেন। আশা করছি,ফেব্রুয়ারির এমপিও মার্চ মাসে শিক্ষকদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পাঠানো হবে। 

    জানা গেছে, গত সেপ্টেম্বর মাসে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে এক সভায় এমপিও ভুক্ত শিক্ষকদের বেতন ইএফটিতে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ইএফটিতে এমপিওর টাকা দিতে শিক্ষকদের প্রস্তুত থাকার  কথাও বলেন শিক্ষা অধিদপ্তর।নয় ধরনের তথ্য সংগ্রহ করে প্রস্তুত থাকতে প্রতিষ্ঠান প্রধান ও শিক্ষক/শিক্ষিকা এবং কর্মচারীদের।

    এদিকে শিক্ষা অধিদপ্তরের ই এম আই এস সেলের কয়েকজনের বিরুদ্ধে ইএফটিতে বেতন প্রক্রিয়া বিভিন্নভাবে সময় নেওয়ার  জন্য নানা অভিনয় করার অভিযোগ উঠেছে। 

    সারাদেশে জুড়ে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতনও ইএফটিতে দেয়ার কাজ শুরু করেছে । প্রক্রিয়াটি করতে গিয়ে ঘুষ-দুর্নীতি সহ অনেক অভিযোগ পাওয়া গেছে। 

    A final decision has been taken to pay the salaries of MPO registered teachers in EFT next March. It will be sent in February through MPO and EFT in February. For this, the EFT form of the teachers has been published. In the middle of the current month of February, the teachers are instructed to fill the form.
    All these decisions were taken at the EFT demo presentation meeting on Tuesday (February 2). Additional Secretary of the Ministry’s Secondary and Higher Education Department Mominur Rashid Amin gave the information to Dainik Shiksha.com.
    He added that a final decision has been taken at the meeting to send MPO teachers to EFT in early February. For this purpose, EFT forms will be published on the website in mid-February. Teachers will fill in all the forms themselves. Hopefully, the February MPO will be sent to teachers ’bank accounts in March.
    It is learned that in a meeting with the finance ministry last September, it was decided to pay the salaries of MPO registered teachers in EFT. The Department of Education also said that the teachers are ready to pay for the MPO in EFT. The head of the institution and the teachers and staff are ready to collect new types of information.
    Meanwhile, some members of the EMIS cell of the Department of Education have been accused of playing various roles in the EFT to delay the payment process.
    EFT has also started paying salaries to government primary school teachers across the country. There have been many allegations of bribery and corruption in the process.

    tags: দৈনিক শিক্ষা বেতন ২০২৫, দৈনিক শিক্ষা এমপিও ২০২৫, দৈনিক শিক্ষা খবর ২০২৫, www google com দৈনিক শিক্ষা খবর, দৈনিক শিক্ষা এমপিও মাদ্রাসা, দৈনিক শিক্ষা নিউজ ২০২৫, দৈনিক শিক্ষা সর্বশেষ সংবাদ, দৈনিক শিক্ষা আজকের খবর, নন এমপিও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সর্বশেষ খবর

    Leave a comment