শীতার্ত মানুষের ছবি | শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ান | শীতবস্ত্র বিতরণ অনুচ্ছেদ | শীতবস্ত্র বিতরণ নিয়ে পোস্ট
শীতার্ত মানুষের ছবি
শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ান
শীতে কাঁপছে গোটা দেশ। ঘন কুয়াশা আর হিমেল হাওয়ায় সারাদেশে শীতের তীব্রতা বেড়েই চলেছে। কনকনে ঠাণ্ডায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। এই তীব্র শীত অনেকের জন্য দুর্ভোগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সবচেয়ে বেশি বিপদে পড়েছে উত্তরাঞ্চলের অভাবী ও গরিব মানুষ। শিশু ও বয়স্কদের দুর্ভোগও বর্ণনাতীত।শীতে অভাবী মানুষের জন্য জরুরি হয়ে পড়েছে শীতবস্ত্রের। করোনার কালো থাবা আর অভাবে কারণে অনেকের পক্ষে আলাদাভাবে শীতের কাপড় কেনা দুঃসাধ্য।জীবনযাত্রা কষ্টকর হয়ে পড়েছে দিনমজুর, ভ্যানচালক, ইজিবাইক চালক, পাথর শ্রমিক, চা শ্রমিকসহ সাধারণ কর্মজীবী এবং ছিন্নমূল মানুষের। প্রচণ্ড ঠাণ্ডায় কাজে যোগ দিতে দুর্ভোগে পড়ছেন খেটে খাওয়া মানুষ। কাজে যেতে না পারায় পরিবার-পরিজন নিয়ে সমস্যায় রয়েছেন তারা। প্রয়োজনীয় শীতবস্ত্রের অভাবে চরের হতদরিদ্রদের কষ্ট হচ্ছে বেশি। সবচেয়ে বেশি কষ্টে পড়েছে শিশু, নারী, প্রতিবন্ধী ও বয়স্করা। এর পাশাপাশি বাড়ছে ঠাণ্ডাজনিত রোগব্যাধি। কোভিডের বিপদ ছাড়াও বাড়ছে সর্দি-কাশি, হাঁপানিসহ ফুসফুসজনিত বিভিন্ন রোগ।
শীতার্তদের মাঝে শীত বস্ত্র বিতরণ
ঠাণ্ডা বাতাসের দাপট আর মাঝে মাঝে অসময়ের বৃষ্টি মিলে শীত জেঁকে ধরেছে সবাইকে। হিম হিম ঠাণ্ডা আর কুয়াশায় নাকাল জনজীবন। শীতের এই তীব্রতা বেশি কাবু করে নিুআয়ের মানুষকে। শীতার্ত অসহায় ও দুস্থ মানুষের উষ্ণতা দিতে সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে পাশে দাঁড়াল ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। শুক্রবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউট প্রাঙ্গণে ডিএমপির রমনা বিভাগের উদ্যোগে অসহায় ও দুস্থদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করেন রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার সাজ্জাদুর রহমান।শীতবস্ত্র বিতরণকালে অসহায় মানুষের উদ্দেশে সাজ্জাদুর রহমান বলেন, আমরা আপনাদের ঘরের সন্তান। এই শীতে আপনারা অমানবিক কষ্ট করবেন, তা মেনে নেয়া যায় না। আপনাদের প্রতি বুকভরা ভালোবাসা, শ্রদ্ধাবোধ, সম্মান ও সহমর্মিতা নিয়ে আমরা এখানে এসেছি, পরিবারের সদস্য হিসেবে আপনাদের পাশে দাঁড়াতে। এ সময় তিনি মাদক, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রুখে দাঁড়াতে সবাইকে আহ্বান জানান। যে কোনো অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড কারও চোখে পড়লে পুলিশকে জানানোর জন্য অনুরোধ করেন উপ-পুলিশ কমিশনার।
শীতবস্ত্র বিতরণ
দেশে চলছে কনকনে শীত, পাশাপাশি ঘন কুয়াশায় অসহায় দারিদ্র মানুষের কষ্টের সীমা থাকে না। এসব হতদরিদ্র শীতার্ত মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন সমাজের কিছু মানব দরদি মানুষ। এ বিষয়ে আমাদের সংবাদদাতাদের পাঠানো প্রতিবেদন-পটুয়াখালী জেলা সংবাদদাতা জানান, পটুয়াখালীর গলাচিপায় ৫টি ইউনিয়নের বিভিন্ন মাদরাসার সুপার ও হাফেজ ছাত্রদের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক কামরান শাহীদ প্রিন্স মহাব্বত বিভিন্ন মাদরাসার ৬০০ জন সুপার ও হাফেজ ছাত্রদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরন গতকাল শেষ করেন।
শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ
প্রতি বছরই শীত আসলেই চোখে পড়ে ছিন্নমূল, অসহায় মানুষের হাড় কাঁপানো কষ্ট। দেশব্যাপী এমন অসহায় দুঃস্থ ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র কম্বল বিতরণ শুরু করেছে বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন পাথওয়ে। এই স্বেচ্ছাসেবী কর্মীরা রাতভর রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে একযোগে শীতবস্ত্র কম্বল বিতরণ কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেছে।মঙ্গলবার (৩ জানুয়ারি) রাতে রাজধানীসহ সারাদেশে শীতার্ত ছিন্নমূল মানুষের মাঝে একযোগে এই শীত বস্ত্র বিতরণ করে সংগঠনের কর্মীরা। শীতার্ত মানুষের দ্বারে দ্বারে গিয়ে পৌঁছে দিচ্ছে কম্বল। কম্বল বিতরণে পাথওয়ে এবার গ্রহণ করেছে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ। দেশব্যাপী বেশ কিছু জায়গায় স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করছে তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ।
শীতবস্ত্র বিতরণ অনুচ্ছেদ
আল্লাহর ইচ্ছায় প্রকৃতির অমোঘ নিয়মে ঋতুর পালাবদল ঘটে। কনকনে হিমেল হাওয়া ও তীব্র শৈত্যপ্রবাহ দরিদ্র জনগোষ্ঠী-অধ্যুষিত অঞ্চলে বিরূপ প্রভাব ফেলে এবং মানুষের অসহায়ত্বকে প্রকট করে তোলে। তাই শীতার্ত হতদরিদ্র মানুষের প্রতি সমাজের সামর্থ্যবান ও বিত্তশালী ব্যক্তিদের সাহায্য ও সহানুভূতির হাত সম্প্রসারিত করে তাদের পর্যাপ্ত পরিমাণে শীতবস্ত্র বিতরণ করে তাদের পাশে এসে দাঁড়ানো দরকার। নিঃস্বার্থভাবে শীতার্ত মানুষের সাহায্য ও সেবা করাই মানবতার সেবা। এমন মহৎ ও পুণ্যময় কাজই সর্বোত্তম ইবাদত। অসহায় মানুষকে দুর্দিনে সাহায্য, সহানুভূতি ও সহমর্মিতার মানসিকতা যাদের নেই, তাদের ইবাদত আল্লাহর দরবারে কবুল হবে না। সুতরাং নামাজ, রোজার সঙ্গে জনকল্যাণের তথা মানবিকতা ও নৈতিকতার গুণাবলি অর্জন করাও জরুরি। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা ঘোষণা করেছেন, ‘পূর্ব ও পশ্চিম দিকে তোমাদের মুখ
শীতবস্ত্র বিতরণ নিয়ে পোস্ট
প্রকৃতির নিয়ম মেনে বছর ঘুরে আবার চলে এসেছে শীত। আমরা যখন এই শীতের আমেজে পিঠা-পুলির উৎসবের ভাবনা নিয়ে ব্যস্ত,ঠিক মুদ্রার বিপরীত পিঠের মানুষের আদৌ কি আছে শীত বস্ত্র? শীত বস্ত্র বিতরণ কর্মসূচি “উষ্ণতার ছোয়া”তীব্র কুয়াশা, কনকনে হিমেল হাওয়া সব মিলিয়ে অসহায় দরিদ্র প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কষ্টের সীমা থাকে না। এছাড়াও প্রতিবার তীব্র শৈত্যপ্রবাহ এসেএসব দরিদ্র প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনযাত্রায় আরো বিরূপ প্রভাব ফেলে। কর্মসংস্থান বন্ধ সহ নানা অসুখ-বিসুখ মিলিয়ে এই খেটে খাওয়ামানুষের অসহায়ত্বকে প্রকট করে তোলে। আর সবচেয়ে বড় কষ্টের ব্যাপার তখন হয়, যখন এই হাড়কাপানো শীতেও তাঁরা শীত নিবারণের জন্যপর্যাপ্ত শীত বস্ত্র না পায়। কিন্তু এসব হতদরিদ্র শীতার্ত মানুষের পাশে যদি আমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী নিজ অবস্থান থেকে কিছু করার চেষ্টা করি,তবে হয়ত তাঁদের ঠোটে তৃপ্তির হাসি আর দু’চোখে বাঁচার আকাঙ্ক্ষা দেখতে পাবো।
Tags: শীতার্ত মানুষের ছবি,শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ান,শীতার্তদের মাঝে শীত বস্ত্র বিতরণ,শীতবস্ত্র বিতরণ,শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ,শীতবস্ত্র বিতরণ অনুচ্ছেদ,শীতবস্ত্র বিতরণ নিয়ে পোস্ট