Skip to content Skip to sidebar Skip to footer

Get instantly বঙ্গবন্ধুর শিশুকাল রচনা pdf প্রতিযোগিতা 2025

Table of Contents

বঙ্গবন্ধুর শিশুকাল রচনা

বঙ্গবন্ধুর শিশুকাল রচনা, বঙ্গবন্ধুর শিশুকাল, বঙ্গবন্ধুর শিশুকাল রচনা pdf, বঙ্গবন্ধুর শিশুকাল রচনা পিডিএফ, বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে রচনা প্রতিযোগিতা ২০২৫, বঙ্গবন্ধু শিশুকাল, বঙ্গবন্ধুর ছোটবেলা রচনা, বঙ্গবন্ধু শিশুকাল রচনা, বঙ্গবন্ধুর শিশুকাল রচনা ৮০০ শব্দ, এ সাইট টাইম অফ bd.com আপনাদের সবাইকে স্বাগতম এখানে বঙ্গবন্ধু রচনা শৈশবকাল রচনা প্রতিযোগিতা ছোটবেলা রচনা সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হল আশা করছে তাতে কি আপনারা উপকৃত লাভ করবেন |

See more: বসন্তের এসএমএস | বসন্তের মেসেজ | বসন্তের শুভেচ্ছা sms | বসন্তের শুভেচ্ছা ছবি 

বঙ্গবন্ধুর শিশুকাল রচনা

বঙ্গবন্ধুর শিশুকাল রচনা: বঙ্গবন্ধুর শিশুকাল রচনা  সম্পর্কে সবাই জানতে চান সেক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে নানান তথ্য আপনাদের মাঝে প্রকাশ করছি | শিশুকালে কি করেছিলেন কেমন ছিলেন যার ফলে তিনি দেশ স্বাধীন করেছেন তিনি কিরকম ছিলেন আমাদের আজকের এই জেনারেশনের সবাইকে |
শৈশবের সেই সোনালি সময়গুলো আমার জীবন থেকে বিদায় গ্রহণ করলেও শৈশবের আবেগমাখা স্মৃতিগুলো আমার হৃদয়-মাঝারে চির অম্লান। আমার শৈশব কেটেছে গ্রামে দাদার বাড়িতে। ময়মনসিংহ জেলার ফুলপুর থানা, গ্রামের নাম কাকনী। গ্রাম্য পরিবেশে বেড়ে ওঠার কারণে প্রকৃতির সাথে আমার এক নিবিড় সম্পর্ক ছিল। পাখির গান আর এক চিলতে রোদের ঝলকানীতে ভোরবেলা আমার ঘুম ভাঙতো। আমরা একান্নবর্তী পরিবারে বাস করতাম। সঙ্গত কারণেই আমাদের বাড়িটা ছিল বিশাল। আর বাড়িটার চারপাশে ছিল সবুজের সমারোহ এবং ফুল ফলের গাছে পরিপূর্ণ। গ্রামের বাড়িতে আমরা দাদা-দাদু, চাচা-চাচী ও ফুপীসহ অন্য আত্মীয়দের সাথে থাকতাম। ছোট বেলায় আমার খেলার সাথী ছিল আমার চাচাতে ভাইবোনগুলো। ছোট বড় মিলে আমরা মোট দশ জন ছিলাম |
 
বঙ্গবন্ধুর শিশুকাল রচনা, বঙ্গবন্ধুর শিশুকাল, বঙ্গবন্ধুর শিশুকাল রচনা pdf, বঙ্গবন্ধুর শিশুকাল রচনা পিডিএফ, বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে রচনা প্রতিযোগিতা ২০২২, বঙ্গবন্ধু শিশুকাল, বঙ্গবন্ধুর ছোটবেলা রচনা, বঙ্গবন্ধু শিশুকাল রচনা, বঙ্গবন্ধুর শিশুকাল রচনা ৮০০ শব্দ

 

 

 

 

 

 

 

 

বঙ্গবন্ধুর শিশুকাল

বঙ্গবন্ধুর শিশুকাল: বঙ্গবন্ধুর শিশুকাল রচনা বঙ্গবন্ধুর শিশুকাল সাইট আমাদের আপনারা পেয়ে যাবেন তা আমরা এখানে রেখে দিয়েছি | বঙ্গবন্ধুর মতো হয়ে উনার রচনাগুলো আমরা পরে এখান থেকে অনেক কিছু শেখার আমাদের অত্যন্ত জরুরী |
………..
যখন বড় ফুপীর ছেলে মেয়েরা আমাদের বাড়িতে বেড়াতে আসতো তখন আমাদের আনন্দময় দিনগুলোতে একটা নতুন মাত্রা যোগ হতো। সব ভাইবোনদের মধ্যে আমি ছিলাম সবার চেয়ে ছোট কিন্তু সব চেয়ে আদরের। আমি সবার সাথে মিলেমিশে থাকতাম এবং পরিবারের সকলেই আমাকে খুব ভালোবাসতো। শিশু সুলভ কোমলতা ও পবিত্রতার কারণেই এ সময় একজন মানব শিশু বড়দের কাছ থেকে আলাদাভাবে নজর কাড়তে পারে। আমি আমার শৈশব থেকে এখন যথেষ্ট দূরে কিন্তু যখনই গ্রামে ফিরে যাই শৈশবের স্মৃতি জড়িত স্থানগুলো আমার মনকে দোলা দিয়ে যায় এবং শৈশবের স্মৃতিগুলো আমার চোখের সামনে স্পষ্টভাবে ভাসতে থাকে। শৈশবকাল সত্যিই খুব সুখের।…………………

বঙ্গবন্ধুর শিশুকাল রচনা pdf

বঙ্গবন্ধুর শিশুকাল রচনা pdf: বঙ্গবন্ধুর শিশুকাল রচনা pdf বঙ্গবন্ধুর শিশুকাল সম্পর্কে নানা তথ্য আমাদের এই সাইটে আপনারা পেয়ে যাবেন | তাই এই তথ্যগুলো দিতে আপনাদের জন্য এই সাইট এ আমরা এগুলো নিয়ে এসেছি |
আমার শৈশবকালীন অসংখ্য আনন্দময় স্মৃতির মধ্যে প্রথমে যেটা মনে আসে তা হলো আমার পুতুল খেলা। পুতুল দিয়ে খেলতে আমি খুব ভালোবাসতাম। বাবা শহর থেকে প্রতি সপ্তাহে যখন বাড়ি ফিরতেন তখন আমার জন্য নতুন নতুন বিভিন্ন ধরণের পুতুল কিনে আনতেন। আমার পুতুলগুলোর বিয়ে দেওয়া নিয়ে সে কি মহা আয়োজন এবং যার পর নাই চিন্তা। এসব কথা এখন যখন মনে আসে তখন নিজের অজান্তে একাই হেসে উঠি। আমরা যতগুলো চাচাতো ভাইবোন ছিলাম সবাই বেশির ভাগ সময় দাদুর ঘরে ঘুমাতাম বিশেষ করে ছোটরা। দাদুর ঘরে মেঝেতে ঢালাও বিছানা এবং কে কার পাশে শোবে এ নিয়ে প্রতিদিনই লড়াই চলতো। তবে আমি দাদুর পাশে ঘুমাতেই বেশি পছন্দ করতাম। দাদু আমাকে একটু বেশিই ভালোবাসতেন এবং তার পাশে শুয়ে থাকতে পারার সুবাদে নানা রকম রূপকথার গল্প শুনতে পারতাম। আমি খুব ডানপিটে স্বভাবের ছিলাম। কারণ প্রতিদিনই চাচাতো ভাইবোনদের সাথে নিত্য নতুন অভিযানে বের হতাম এবং এর ফলে আমার নাগাল পাওয়া আমার মায়ের পক্ষে খুবই দুষ্কর হতো। শান বাঁধানো পুকুর ঘাটে মা প্রতিদিন আমাকে গোসল করিয়ে দিতেন। সুযোগ পেলেই আমার অন্যান্য ভাইবোনদের সাথে পুকুরে নেমে দু-একটা ডুব দিয়ে আসতাম। ঝড়ের দিনে টিনের চালে বৃষ্টির শব্দ শুনতে আমি খুব পছন্দ করতাম।

বঙ্গবন্ধুর শিশুকাল রচনা পিডিএফ

বঙ্গবন্ধুর শিশুকাল রচনা পিডিএফ: বঙ্গবন্ধুর শিশুকাল রচনা পিডিএফ বঙ্গবন্ধুর শিশুকাল রচনা অনেকগুলো আমাদের শিখতে মিলে | কেননা তিনি আমাদের দেশের জন্য যা করেছেন তার এই ছোট ছোট দাগ এর ক্ষেত্রে আমাদের দেশকে স্বাধীন হয়েছে সেক্ষেত্রে সম্পর্কে আমাদের ধারণা রাখা উচিত |
বৃষ্টি নামলে আমাকে যে ভিজতে দিতেই হবে একথা মা খুব ভালোভাবেই জানতেন। ঝড়ের মধ্যে আম কুঁড়াতে পারাটাকে একটা বিশাল অর্জন মনে করতাম। আমি যদিও একটু দুষ্ট প্রকৃতির ছিলাম, স্কুলে পড়াশোনার দিক দিয়ে বাবা-মাকে সন্তুষ্ট রাখতে পারতাম। স্কুলের শিক্ষকদের কাছেও আমি খুব স্নেহভাজন ছিলাম। স্কুলেও আমার অন্য একটা জগৎ তৈরি হয়েছিল। আমার অনেকগুলো বান্ধবী ছিল। তবে আমার সবচেয়ে প্রিয় বান্ধবী ছিল ময়না। যদিও ওর সাথে এখন আমার আর কোনো যোগাযোগ নেই। ছোটবেলায় তখনও আমার রেল গাড়িতে ভ্রমণ করা হয়নি। এটাকে একটা রহস্যময় যানবাহন মনে করতাম। আমাদের গ্রামে ধান ক্ষেতের বুক চিরে বয়ে গেছে রেলপথ। হঠাৎ ট্রেন আসার শব্দ পেলে সব খেলা ছেড়ে ছুড়ে সবাই দৌড়ে আসতাম রেলগেটে। ওখানে দাঁড়িয়ে থেকে নানা রকমের মানুষ দেখতাম। হকাররা অন্যান্য জিনিসপত্র ও খাদ্যদ্রব্য নিয়ে ট্রেনের আশেপাশে ঘোরাফেরা করত। মাঝে মাঝে এদের হাতে খাবার দেখে লোভ লাগতো।

বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে রচনা প্রতিযোগিতা ২০২৫

বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে রচনা প্রতিযোগিতা ২০২৫: বঙ্গবন্ধুর কে নিয়ে রচনা প্রতিযোগিতা ২০২৫ বঙ্গবন্ধুকে রচনা প্রতিযোগিতা অনেকেই অংশগ্রহণ করেন | কেননা সবাই বঙ্গবন্ধুর মতো হতে চাওয়ার মত অনুপ্রেরনা নিয়ে অনেকেই রচনা সম্পর্কে পড়ে থাকা , নয় উপলব্ধি করে থাকে যার ফলে একটা প্রতিযোগিতা হয়ে থাকে বঙ্গবন্ধুকে কে বেশি ভালো চেনে তার থেকে পরিচয় পাওয়া যায় |

  • প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের jonno কয়েকটি জরুরি বিষয়/নির্দেশনা সবাইকে মেনে চলার জন্য অনুরোধ জানানো হচ্ছে। bisoiগুলো হচ্ছে-
  • রচনার বিষয় “আমি o আমার মুজিব” কাজেই বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে নিজস্ব ভালবাসা বা অনুভূতি নিজের মত করে তুলে ধরতে hobe,
  • যেসব তথ্য o ঘটনা ( জন্ম, মৃত্যু, রাজনীতি, সংগ্রাম ইত্যাদি) সকলের জানা সেগুলো না লেখে বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে নিজস্ব অনুভূতি ও ভালবাসার কথা লেখার পরামর্শ দেয়া jaccha,
  • রেফারেন্স হিসেবে karo লেখার অংশবিশেষ রচনার মধ্যে দেয়া যাবে, সেক্ষেত্রে অবশ্যই উৎস উল্লেখ করতে হবে; অন্য কারো লেখা কপি/চুরি করা যাবে na। লেখা কপি/চুরি করার বিষয়টি সফটওয়্যারের মাধ্যমে চেক করা হবে;
  • নির্বাচিত ১০০ রচনা niye আমরা যেহেতু একটি বই প্রকাশ করা হবে সেহেতু রচনা অবশ্যই মৌলিক হতে হবে।

বঙ্গবন্ধু শিশুকাল

বঙ্গবন্ধু শিশুকাল: বঙ্গবন্ধুর শিশুকাল শিশুকালে কেমন ছিলেন আমাদের এই সাইটে আপনারা তা থেকে ধারণা নিতে পারেন কেননা বঙ্গবন্ধু শিশুকালে অনেক ধরনের ঘটনা আছে যেখানে বর্ণনা করা হবে |
এসব কথা এখন মনে হলে মনের অজান্তেই খুব লজ্জাবোধ করি। গ্রামে যখন কোনো মেলা হতো তখন চাচা আমাদের সব ভাইবোনকে মেলায় নিয়ে যেতেন। মেলায় গিয়ে নাগর দোলায় উঠা আর সার্কাস দেখা ছিল আমার প্রধান কাজ। মোট কথা সবার কাছ থেকে অনেক আদর পেয়েই আমি বড় হয়েছি। শৈশবের স্মৃতিগুলো আজ পর্যন্ত আমার জীবনের সবচেয়ে সুখের স্মৃতি বহন করছে

বঙ্গবন্ধুর ছোটবেলা রচনা

বঙ্গবন্ধুর ছোটবেলা রচনা: বঙ্গবন্ধুর অনেকগুলো ছোটবেলা রচনা হয়েছে যার ফলে আমাদের এখান থেকে আপনারা এগুলো নিয়ে নিতে পারেন এবং উপকৃত লাভ করতে পারেন | 
শৈশবকাল যতটা আনন্দময় ততটা গুরুত্বপূর্ণও বটে। শৈশবে একটি মানব শিশুর হৃদয় থাকে কোমল ও পরিষ্কার। পরিবেশ ও পরিস্থিতি তাদেরকে বিরাটভাবে প্রভাবিত করে। এ সময় শিশুদেরকে যেমন ইচ্ছা সেভাবে গড়ে তোলা যায়। শিশু যদি তার পরিবার ও সমাজের কাছ থেকে সদগুণাবলির শিক্ষা লাভ করে তাহলে পরবর্তীতে সে সঠিক পথে জীবন পরিচালনা করতে পারে। কোনো বিষয় সম্পর্কে শৈশবে তাকে যে ধারণা দেওয়া হয় পরবর্তীতে মনের মধ্যে সে তাই লালন করে। সুতরাং বড়দের উচিত তাদেরকে সঠিক পথে পরিচালনা করা, নিয়মিত ধর্ম চর্চা করার শিক্ষা দেওয়া, লেখাপড়ায় মনোযোগী করা এবং বড়দের প্রতি সদাচরণের শিক্ষা দেওয়া। শৈশবের স্মৃতি মানুষ সহজে ভুলে না। তাই শিশুরা যাতে মনে কোনো দুঃখ-কষ্ট না পায় সে দিকে নজর রাখতে হবে। শৈশবেই তাদেরকে এমন কিছু নৈতিক শিক্ষা দিতে হবে যেন ভবিষ্যতে বড় মাপের সুশিক্ষিত মানুষ হওয়ার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয় সে।

বঙ্গবন্ধু শিশুকাল রচনা

বঙ্গবন্ধু শিশুকাল রচনা: বঙ্গবন্ধুর শিশুকাল রচনা আমরা সাধারণত সবাই ভয় পেয়ে থাকে ওনার শিশুকাল কি রকম ছিল কিরকম কাটছে সবকিছু আমরা পেয়ে থাকে | তাই আপনারা অনেকেই অনলাইনে এসে খোঁজাখুঁজি করছেন তাই আপনাদের জন্য এখানে আমরা বঙ্গবন্ধুর শিশুকাল রচনা গুলো নিয়ে এসেছি |
শৈশবকাল খুব সংক্ষিপ্ত হলেও এর স্মৃতিজড়িত আবেগময় সময়গুলো বর্ণনা করে শেষ করা যায় না। আমার খেলার সাথী, আমার ভাই বোনগুলোও আমার মতো বড় হয়ে গেছে কিন্তু শৈশবের স্মৃতিজড়িত আমার সেই গ্রামের বাড়ি, শান বাঁধানো পুকুর ঘাট, আঁকাবাঁকা মেঠো পথ, সেই রেল গেট ঠিক আগের মতোই আছে। এখন শহর থেকে যখন গ্রামে বেড়াতে আসি ট্রেনে করে তখন সেই ছোটবেলার কথা মনে পড়ে যায়। আর রেল গেটের কাছে ছোটছোট শিশুদের মতো দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে ভাবি একদিন এরাও আমার মতো বড় হবে। শৈশব থেকে দূরে চলে যাবে এবং এ সবকিছুই স্মৃতি হয়ে থেকে যাবে।

বঙ্গবন্ধুর শিশুকাল রচনা ৮০০ শব্দ

বঙ্গবন্ধুর শিশুকাল রচনা ৮০০ শব্দ: বঙ্গবন্ধুর শিশুকাল রচনা ৮০০ শব্দ আমরা অনেকেই অনেক কিছু শিখতে পারে কেননা এই রচনা আমাদের জীবনের বাস্তব জীবনে অনেক কাহিনী জড়িত থাকে যার ফলে আমরা উপকৃত তার থেকে আমরা অনেক কিছু শিখতে পারেন |
শৈশবকাল যতটা আনন্দময় ততটা গুরুত্বপূর্ণও বটে। শৈশবে একটি মানব শিশুর হৃদয় থাকে কোমল ও পরিষ্কার। পরিবেশ ও পরিস্থিতি তাদেরকে বিরাটভাবে প্রভাবিত করে। এ সময় শিশুদেরকে যেমন ইচ্ছা সেভাবে গড়ে তোলা যায়। শিশু যদি তার পরিবার ও সমাজের কাছ থেকে সদগুণাবলির শিক্ষা লাভ করে তাহলে পরবর্তীতে সে সঠিক পথে জীবন পরিচালনা করতে পারে। কোনো বিষয় সম্পর্কে শৈশবে তাকে যে ধারণা দেওয়া হয় পরবর্তীতে মনের মধ্যে সে তাই লালন করে। সুতরাং বড়দের উচিত তাদেরকে সঠিক পথে পরিচালনা করা, নিয়মিত ধর্ম চর্চা করার শিক্ষা দেওয়া, লেখাপড়ায় মনোযোগী করা এবং বড়দের প্রতি সদাচরণের শিক্ষা দেওয়া। শৈশবের স্মৃতি মানুষ সহজে ভুলে না। তাই শিশুরা যাতে মনে কোনো দুঃখ-কষ্ট না পায় সে দিকে নজর রাখতে হবে। শৈশবেই তাদেরকে এমন কিছু নৈতিক শিক্ষা দিতে হবে যেন ভবিষ্যতে বড় মাপের সুশিক্ষিত মানুষ হওয়ার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয় সে |

Leave a comment