Skip to content Skip to sidebar Skip to footer

গরম নিয়ে ক্যাপশন | গ্রীষ্মকাল নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস | 2025

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? timeofbd.com এর পক্ষ থেকে সকলকে স্বাগতম। বাংলাদেশ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দেশ। এইদেশে রয়েছে ৬ ঋতুর বিচিত্র সমাহার। তারমধ্যে গ্রীষ্মকাল  একটি ঋতু। সকলের পছন্দ ও অপছন্দের মধ্যে এই ঋতুতে রয়েছে প্রাকৃতিক বিভিন্ন সৌন্দর্যের আধার। তাই এই প্রকতির অপরূপ প্রশংসাকে ভালোবাসার ব্যক্তিদের সাথে শেয়ার করার জন্য বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায়  আপলোড করার জন্য যারা গরম নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস,  গরমকাল নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস, গ্রীষ্মকাল নিয়ে স্ট্যাটাস  খুজছেন তাদের চিন্তার কোনো কারণ নেই। আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম গরম নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস,  গরমকাল নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস, গ্রীষ্মকাল নিয়ে স্ট্যাটাস ।  তাই এখনি কপি করুন আপনার পছন্দের গরম নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস,  গরমকাল নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস, গ্রীষ্মকাল নিয়ে স্ট্যাটাস  এবং মেতে উঠুন  গ্রীষ্মের রঙে।

গরমকাল নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস গরম নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস গরম নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস | গরমকাল নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস | গ্রীষ্মকাল নিয়ে স্ট্যাটাস

গ্রীষ্মকাল নিয়ে স্ট্যাটাস গরম নিয়ে ক্যাপশন *শীত গেলো গরম এল,
 পুকুরের পানি ময়লা হল।
 গরমের এখনো নুতন রুপ,
 নদীতে দিতে হবে ডুপ।
 ওরে আমার বন্ধু গন,
তোমাদের গরমের নিমন্ত্রণ।
গরম নিয়ে ক্যাপশন
*আগুন ভরা আকাশ, গরম- গরম বাতাস।
 ছিরবিরানি গা, গরম কমে না।
 কলসি -কলসি জল, মাথায় দিবি কত বল।
এইতো সবে শুরু, ভালো থেকো গুরু।
 “শুভ গরম কাল।
*এল গরম তোমার ধারে, একা -একা থেকো রে।
 সাথে তুমি রেখো না তারে, ভালো তুমি বাসছিলে যারে।
 এখন নাই আর তার কাম, জানি আমি তার নাম।
সেই তোমার সম্বল, তার নাম কম্বল।
*শেষ হলো শীতের দিন,
সামনে আসিতেছে গরমের দিন।
 ঘামতে হবে ঘাম টিনা টিন ঘাম।
 আগে থেকেই প্রস্তুতি নিন।
গরমের জামা কাপড় কিনে নিন।
*এসো হে শীত, এসো এসো।
 চরম গরমে অতিষ্ঠ প্রাণ।
রজনী কাটে বিনিদ্র।
* একটি মেয়ের কাছে অন্য কোন মেয়ের প্রসংশা করা।
 চৈত্র মাসের রোদের মতো না পুড়েই ছাই।
আম পাকে জাম পাকে
পাকে সোনা ধান
সোনা ধানে মধুর ঘ্রাণ
কৃষক জুড়ায় প্রাণ।
কাঁঠাল পাকে লিচু পাকে
পাকে নানা ফল
বাঙ্গি পেকে ফাটল ধরে
তরমুজেতে জল।
গাছ জুড়ে জামরুল
পেকে হয় সাদা
আনারস ভারি হয়ে
ছুঁয়ে যায় কাদা। গরম নিয়ে ক্যাপশন
**গ্রীষ্মকালে বাংলায় আসে
আমের সাথে জাম
ধানের গন্ধে মাঠ প্রান্তর
কৃষক ঝরায় ঘাম।
বাঙ্গি আসে লিচু আসে
তরমুজেতে জল
জাতীয় ফল কাঁঠাল আসে
আসে নানা ফল।
আনারসের মিষ্টি রসে
জুড়ায় দেহ প্রাণ
চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে
মিষ্টি আমের ঘ্রাণ।
**গ্রীষ্ম এলে মাঠে চলে
সোনা ধানের খেলা
সোনা ঘ্রাণে দিকদিগন্তে
ওড়ে রঙিন ভেলা।
গ্রীষ্ম এলে গোলা ভরে
সোনা রঙের ধান
কৃষাণ কৃষাণী আত্মহারা
নব খুশির বান।
গ্রীষ্ম এলে কৃষক হাসেগরম নিয়ে ক্যাপশন
কণ্ঠে নতুন সুর
সোনা ধানের মধুর ঘ্রাণ
ছড়ায় বহুদূর। গরম নিয়ে ক্যাপশন
**আমের গাছে জ্যামের সাথে
আছে কতেক ময়না
নিরব হয়ে নয়ন চেয়ে
কোন কথা কয়না
সাজা-গোজা খোঁজা হলে
নেইতো পোরে গয়না
মিষ্টি ডেকে গল্প-গুজব
আগের মত হয়না
নাওয়া-খাওয়া গাওয়া বিনে
শরীর যেন বয়না
বুঝতে পারি জীবনটারি
জ্যৈষ্ঠ গরম সয়না।
**রোদের ঝায়াল বয়
গ্রীষ্মের দিনে গরম নিয়ে
রোদের ঝায়াল বয় ,
ফাঁকা মাঠের বাঁকা পথে
দুপুরে হয় ভয় ।
ঘামে ভেজা শরীর যেন
কষ্টের কথা কয়,
চারিদিকে চরম গরম
শীতে এমন নয় ।
**বৃক্ষ পাতা দোল খায়
গ্রীষ্ম দিনে হঠাৎ এলো
মেঘলা আকাশ শীতল বাতাস,
গরম থেকে স্বস্তি দিতে
যেন সুখের মিষ্টি আভাস ।
এলো মেলো হাওয়ায় যেন
বৃক্ষ পাতা দোল খায় ,
একটু আগের চরম গরম
শুধু ঠান্ডার গোল খায় ।
টাপুর টুপুর ঝরে বৃষ্টি
মাটির আপন কোল পাই,
ব্যাঙ বাজানো ঘেঙর ঘেঙর
ডোবা নালা ঢোল পাই ।
**গ্রীষ্ম দিনে হঠাৎ এলো
বৃষ্টি ভেজা দুপুর,
খন্ড মেঘের মিষ্টি বৃষ্টি
ঝরছে টাপুর টুপুর।
মাটি ভেজে অনায়াসে
ঘাসে সবুজ কণা হাসে
ডোবা-নালা হাওড় বাওড়
ভরছে নদী পুকুর,
গ্রীষ্ম দিনে হঠাৎ এলো
বৃষ্টি ভেজা দুপুর।
দু’চোখ ভরে শুধু চাওয়া
দৌড়াদৌড়ি নাচা গাওয়া
উঠান জুড়ে ঘুরে ঘুরে
চলছে খোকা-খুকুর,
গ্রীষ্ম দিনে হঠাৎ এলো
বৃষ্টি ভেজা দুপুর।
এলোমেলো শীতল হাওয়া
এদিক ওদিক বয়ে যাওয়া
এই গরমে লাগলো ভালো
আবহাওয়াটুকুর,
গ্রীষ্ম দিনে হঠাৎ এলো
বৃষ্টি ভেজা দুপুর।
**গরম দিনে বৃষ্টি এলো
অবাক চাওয়ার দৃষ্টি এলো
স্বস্তী এলো মিষ্টি এলো
হীম শীতলের ভেলা নিয়ে
এলো খুশির হাওয়া,
ঘর-বারান্দায় বসে বসে
আনন্দে গান গাওয়া।
এই প্রকৃতির ছবি এঁকে
বন্ধু-বান্ধব সবার ডেকে
মুরুব্বিদের কাছে থেকে
দৈত্য-দানব ভূত-পরীদের
গল্প-গুজব শোনা,
অবাক মনে নিরিখ হয়ে
বৃষ্টি ফোঁটা গোনা।
**আকাশ মেঘে ছেয়ে গেছে
আকাশ মেঘে ছেয়ে গেছে
শীতল বাদল ঝরতে
এই জমিনের বুকের ভিতর
ছন্দ তালে পড়তে
সবুজ ঘাসের ভালবেসে
আরো আপন করতে
ফোঁটা ফোঁটা বৃষ্টি পরশ
মায়ার ছায়া গড়তে।
**গ্রীষ্ম দিনে ভ্যাপসা গরম
ঝাপসা দু’টি চোখ,
পশু-পাখির উড়াউড়ি
দৌড়াদৌড়ি লোক।
প্রখর রোদের ভয়াল ঝায়াল
চারিদিকে নামছে,
চিটি-পিটি গরম যেন
ধরে আছে খামছে।
সর্ব সময় সর্ব শরীর
ঘামছে শুধু ঘামছে,
কর্ম-কাজের ব্যাস্ত জীবন
থামছে শুধু থামছে।
**গ্রীষ্মের এই গরম দিনের
এক পশলা বৃষ্টি,
বড্ড লাগে মিষ্টি আমার
বড্ড লাগে মিষ্টি।
রিমিঝিমি ছন্দ সাথে
একটু শীতল হাওয়া
দাদুর গল্প শুনতে শুনতে
ছোলা বাদাম খাওয়া
মেঘে মেঘে পুরো আকাশ
দুধে মেখে ছাওয়া
বৃক্ষডালের পাখির বাসায়
পাখিদের গান গাওয়া
কৈশরের দল ভিজে ভিজে
নাইতে নদী যাওয়া
আনন্দ আর উৎস্বাহিত
স্বস্তী জীবন পাওয়া
নয়ন কাড়া এই প্রকৃতি
দেখতে অবাক চাওয়া
মনের ঘরে দারুন স্মৃতির
সুখের বৈঠা বাওয়া
কি অপরুপ সৃষ্টি যেন
কি অপরুপ সৃষ্টি ,
গ্রীষ্মের এই গরম দিনের
এক পশলা বৃষ্টি ।
**আকাশ জুড়ে মেঘ করেছে
মিষ্টি বৃষ্টি ঢেলতে
খাঁ খাঁ মাটির বুকের ভিতর
সুখের ডানা মেলতে
সবুজ শ্যামল শস্য কমল
নিয়ে খেলা খেলতে
গরম দিনের শরম দিয়ে
বড় লজ্জায় ফেলতে।
**চাই শুধু চাই বৃষ্টি
গ্রীষ্মকালে গরম ঢালে
থাকে ঝড়ো চাপ,
দূরের গরম শরম কেড়ে
গায়ে মারে ঝাপ।
ভর দুপুরে কড়া রোদের
খা খা ঝায়াল তাপ,
চতুর্দিকে ওঠে শুধু
গরমেরই ভাপ।
ঘাম ঝরানো জন্মানুষের
ঊর্ধ্বে থাকে দৃষ্টি,
পশু-পাখি বৃক্ষ নদী
চাই শুধু চাই বৃষ্টি।
**দৃষ্টি মেলে বৃষ্টি এলো
হঠাৎ করে জমানো মেঘ
নীল আকাশের বুক থেকে,
দৃষ্টি মেলে বৃষ্টি এলো
মেঘমালার মুখ থেকে।
টাপুর টুপুর ছন্দতালে
বজ্র আলো নিয়ে সে,
সকাল দুপুর ঝরলো বৃষ্টি
হীম শীতলকে দিয়ে সে।
সতেজ হলো ঘাসের ডগা
ডোবা নালা জল পেলো,
ঘ্যাঙর ঘ্যাঙর ডাকতে যেন
হরেক ব্যাঙে দল পেলো।
ঘর-বারান্দায় অনায়াসে
শিশু-কিশোর এলো যে,
আনন্দ আর উৎস্বাসিত
জীবন সবাই পেলো যে।
দাদুর পাশে বসে বসে
ভূত পরীদের গল্পতে,
থামলে দাদু আবার বলো
ভরেনা মন অল্পতে।
দৈত্য-দানব রূপ কাহিনীর
গল্পতে মন ডুব্ ভালো,
বৃষ্টি ভেজা এমন দিনের
এই পরিবেশ খুব ভালো।
**খা খা রোদের তাপ
গ্রীষ্মকালে ঘাম ঝরানো
খা খা রোদের তাপ,
পশু-পাখি জন-মানবের
দেয় গরমের ভাপ।
ইচ্ছে করে বৃষ্টি মেখে
সর্ব দিকে দৃষ্টি রেখে
দিই নদীতে ঝাপ,
মনের মত সাঁতার কেটে
গরম যত ফেলি ছেঁটে
করতে মোচন পাপ।
**গ্রীষ্মের এই দিনে
মাঠ ঘাট হাট পোড়ে
তীব্র রোদের ঝলকে,
গ্রীষ্মের এই খরা দিনে
গরম ধরে পলকে।
সবুজ পাতার শুকায় মুখ
শ্যামল মাটির ফাটে বুক
তাপদাহে পুড়তে পুড়তে
শীতল হাওয়ার খোঁজে সুখ।
হাস ফাস করে ঘাস
পশু পাখির ঘুম নেই,
ম্যান সবে ধ্যান করে
নাচা গাওয়ার ধূম নেই।
অকাতরে ঘাম ঝরে
হই হই পানি কই,
পিপাসায় গলা ফাটে
চারিদিকে ফোঁটে খই।
**আকাশ জুড়ে মেঘের ভেলা
বৃষ্টি নামে টাপুর টুপ,
নদীর জলে তরুণ দলে
উল্লাস করে ঝাপুর ঝুপ।
শীতল বায়ু ঝাপ্টা দিয়ে
দিগি¦দিকে ছোটে ওই,
জলের ছোঁয়ায় মুগ্ধ হয়ে
হরেক পুষ্প ফোঁটে ওই।
প্রকৃতির এই মায়া দৃশ্য
দেখতে লাগে দারুন!
দু’চোখ মেলে দেখে দেখে
একটু যদি ভাবুন।
**আকাশ জুড়ে মেঘের ভেলা
খেলা খেলে ভর দুপুর,
হুড়–ম দুড়–ম বজ্র ডেকে
বৃষ্টি ঝরে ঝর টুপুর।
খাঁ খাঁ মাটির বুক ভেজে,
সবুজ ঘাসের মুখ ভেজে।
বৃষ্টি দিনে…..
জানলা ধরে খোকাখুকু
মিষ্টি হেসে গান ধরে,
মেজেই বসে দাদা-দাদি
বুকড়া মুখে পান ভরে।
মেঘলা দিনের বৃষ্টি হাওয়া,
সব নয়নের দৃষ্টি চাওয়া।
বৃষ্টি দিনে…
মিষ্টি করে গল্প বলে
আসর জমে সব ঘরে,
গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যরূপ
দেখে সবার মন ভরে।
ট্যাগঃ গরম নিয়ে ক্যাপশন, গরম নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস,  গরমকাল নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস, গ্রীষ্মকাল নিয়ে স্ট্যাটাস

Leave a comment